শুক্রবার আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের জন্য কংগ্রেসের ইস্তেহার প্রকাশ করা হল। এই ইস্তেহারে অনেক প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ইস্তেহার নিয়ে বিতর্কও তৈরি হয়েছে।
লোকসভা নির্বাচন চলাকালীন আয়কর বিভাগের বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ে স্বস্তি পেল কংগ্রেস। তবে এই মামলা ধামাচাপা পড়ছে না। লোকসভা নির্বাচন মিটে যাওয়ার পর ফের সুপ্রিম কোর্টে শুনানি হবে।
কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে আয়কর নোটিশের তীব্র বিরোধিতা করেন। তিনি বলেন, 'সিবিআই আর ইডি যদি সঠিকভাবে কাজ করত তাহলে এমন দিন আসত না।
লোকসভা নির্বাচনের আগে আয়কর বিভাগের নোটিস পেয়ে সমস্যায় পড়ে গিয়েছে কংগ্রেস। এই মামলায় দিল্লি হাইকোর্টে ধাক্কা খাওয়ার পর এবার হয়তো সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হতে পারে কংগ্রেস।
ধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছেন, অন্যদের মারধর করা ও তাণ্ডব করা কংগ্রেসের পুরনো সংস্কৃতি। তিনি আরও বলেছেন, অবাক হওয়ার কিছু নেই দেশের ১৪০ কোটি মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছেন।
এবারের লোকসভা নির্বাচনের আগে আর্থিক সমস্যায় কংগ্রেস। আয়কর বিভাগের পদক্ষেপে চাপে পড়ে গিয়েছে সনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধীর দল।
সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্টে বিজেপি প্রার্থী কঙ্গনা কংগ্রেস নেতাকে কটাক্ষ করে বলেছেন, যৌনকর্মীদের চ্যালেঞ্জিং জীবন বা পরিস্থিতিতে একধরনের অপব্যবহার বা গালি হিবেসে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা উচিৎ।
লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশের পর থেকেই বিজেপি ও কংগ্রেসের মধ্যে বাগযুদ্ধ তুঙ্গে উঠেছে। নেতারা একে অপরকে আক্রমণ করছেন। কখনও কখনও এই আক্রমণ শালীনতার মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে।
দিগ্বিজয় সিংকে প্রার্থী করা হয়েছে রাজগড় আসন থেকে। অন্যদিকে কংগ্রেস বারাণসী থেকে নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে প্রার্থী করেছে অজয় রাইকে।
প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীকে প্রত্যাশিতভাবে প্রার্থী করা হয়েছে বহরমপুরে। তবে মালদা কেন্দ্রে প্রার্থী করা হয়নি আবু হাসেম খান চৌধুরীকে