এবারের দুর্গাপুজো উদযাপনের জন্য বাংলা ও বাঙালির প্রস্তুতি এখন তুঙ্গে! এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে উৎসবে পেট পুজোয় সামিল হচ্ছে বাঙালি। পুজো উদযাপনের জন্য একটি এক্সক্লুসিভ মেনু সাজিয়ে তৈরি গঙ্গায় ভাসমান রেস্তোরাঁ পোলো ফ্লোটেল।
এই সময়ে, ভক্তরা যদি তাদের রাশি অনুসারে এই নিশ্চিত নিয়মগুলি করেন তবে তারা মা দুর্গার বিশেষ কৃপা পাবেন। মায়ের কৃপায় তাদের সকল ইচ্ছা পূরণ হবে এবং অর্থের অভাব হবে না।
মহালয়ার দিন মেট্রোতে চূড়ান্ত ভিড়ের চাপ। দমদম থেকে কবি সুভাষ পর্যন্ত পা রাখার জায়গা নেই।
দেশব্যাপী আন্দোলনের পটভূমিতে ১৯৪০-এর প্রত্যন্ত দিনগুলিতে শুরু করে, হরি ঘোষ স্ট্রিট সার্বজনীন তাদের গৌরবময় উদযাপনের ৮৪ তম বছরে পৌঁছানোর জন্য অনেক দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়েছে।
এই তারিখ পড়ছে ১৫ অক্টোবর। শারদীয়ার ৯ দিনের শুরুতে, মা দুর্গার ৯ টি ভিন্ন রূপের পূজা করা হয় ঘট শারদীয়া দুর্গোৎসব ২০২৩ ঘট স্থাপন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে।
জানবাজারের বাড়িতে একচালা শোলার সাজের মহিষাসুরমর্দিনী পুজিত হন। ১১ বছর বয়সে জানবাজারের জমিদার রাজচন্দ্র দাসের সঙ্গে বিবাহ হয় রাসমনির। যা আজও কলকাতার বনেদি পুজোগুলির অন্যতম একটি পুজোর তালিকায়।
বাংলার বাতাসে এখন উৎসবের ছোঁয়া। নানা প্রান্তে চলছে দুর্গাপুুজোর প্রস্তুতি। বারোয়ারি পুজোর পাশাপাশি পারিবারিক পুজোগুলিতেও সমান তৎপরতা দেখা যাচ্ছে।
কলকাতা সমস্ত ভোজনরসিকদের জন্য সেরা জায়গা। দুর্গাপুজোয় যাতে খেতে গিয়ে পকেটে বেশি চাপ না পড়ে তার জন্য রইল সেরা কিছু রেস্তোরাঁর হদিশ যেগুলি ইতিহাসের পাতাতেও স্মরণীয়
একদিকে যেখানে মায়ের ঘোটকে আগমণ শুভ চিন্তার কারণ বলে মনে করা হচ্ছে, অন্যদিকে এবার দেবীপক্ষতে ঘটতে চলেছে ৩টি বিরল কাকতালীয় ঘটনা। তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক কেন এই যোগগুলো সম্বন্ধে।
এই সময়ে তিনটি গ্রহ, চন্দ্র, সূর্য এবং বুধ কন্যা রাশিতে গমন করবে। এমন পরিস্থিতিতে সূর্যগ্রহণ থেকে মুক্ত হয়ে দুর্গা পুজা শুরু হবে এবং দেবীর আগমন হবে হাতিতে চড়ে।