ফেব্রুয়ারি (February) মাসে দেশের মাটিতে রয়েছে ভারত বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ (India Vs West Indies)। ৩ একদিনের (ODI)ম্য়াচ ও ৩টি টি২০ (T20)ম্য়াচ খেলবে কায়রন পোলার্ড (Kieron Pollard)ও রোহিত শর্মার (Rohit Sharma) দল। করোনা পরিস্থিতি ২টি ভেন্যুতে (Venue)হতে পারে গোটা সিরিজ। কলকাতার (Kolkata) ইডেন গার্ডেন্স (Eden Gardens)ও আহমেদাবাদে (Ahmedabad)হবে সিরিজের ম্যাচ।
গ্লোবাল কাউন্টার টেরোরিজম কাউন্সিল আয়োজিত আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবিরোধী সম্মেলন ২০২২-এর মঞ্চে দাঁড়িয়ে তথ্য তুলে ধরেছেন তিরুমূর্তি। তিনি বলেন যে সন্ত্রাস এবং আন্তর্জাতিক সংগঠিত অপরাধের মোকাবিলা করতে হবে।
সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, আমেরিকায় ৫জি নেটওয়ার্ক পরিষেবা স্থাপন করা হবে। এই রোলআউটের সময়টুকু বিমান চলাচলের ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে। সেই কারণেই সংস্থার তরফে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
AIIMS, ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ এবং COVID-19 ন্যাশনাল টাস্ক ফোর্স এবং জয়েন্ট মনিটরিং গ্রুপ দ্বারা যৌথভাবে এই ক্লিনিকাল নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে।
ওমিক্রন আক্রান্তদের টেস্টিংয়ের মাধ্যমে চিহ্নিত করা গেলে সহজেই তাদের পৃথকীকরণ করে সেবা শুরু করতে সুবিধা হয়, ঠেকানো যায় মৃত্যুর বাড়বাড়ন্ত। সেকথাই এদিন ফের রাজ্যগুলিকে মনে করিয়ে দিতে চাইল কেন্দ্র, এমনটাই মত ওয়াকিবহাল মহলের।
আগ্রহীরা অফিসিয়াল ওয়েবসাইট railtelindia.com থেকে আবেদন করত পারবেন। কারা কোন পদে আবেদনের যোগ্য সে বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ রইল এখানে
২০১০ সালের ১৬ জানুয়ারি প্রথম ভারতে শুরু হয়েছিল করোনা টিকাকরণ প্রক্রিয়া। তারপর পেরিয়ে গিয়েছে এক বছর। ইতিমধ্যেই গোটা দেশের বুকে ফের আছড়ে পড়েছে করোনা ভাইরাসেরর তৃতীয় ঢেউ।
দক্ষিণ আফ্রিকার (South Africa) বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজ (Test Series) হারতে হয়েছে ভারতীয় দলকে (Team India)। ডিন এলগারের (Dean Elgar)দলের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্ট জিতলেও পরের দুই টেস্ট হারতে হয় বিরাট কোহলির (Virat Kohli)দলকে। এবার কোহলির উপর ক্ষোভ উগরে দিলেন সুনীল গাভাসকর (Sunil Gavaskar)।
এবারও দক্ষিণ আফ্রিকায় (South Africa) টেস্ট সিরিজ জিততে পারল না ভারত (India)। কিগান পিটারসেন (Keegan Petersen), রেসি ভ্যান ডার ডুসেন (Racie van der Dussen) এবং টেম্বা বাভুমার (Temba Bavuma) দাপটে, তৃতীয় টেস্টে ৭ উইকেটে জিতল দক্ষিণ আফ্রিকা।
চিকিৎসক মহলের একাংশের মতে ওমিক্রনের ব্যাপক সংক্রমণ কোভিড ১৯ এর ভয়াবহতা কমিয়ে দিতে পারে। আর সেই কারণেই ওমিক্রমনের হাত ধরেই শেষ হতে পারে মহামারী।