ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধের প্রভাব ক্রিকেট মাঠেও পড়েছে। অস্ট্রেলিয়ার ওপেনার উসমান খাজা যেমন প্যালেস্টাইনকে সমর্থন করছেন, দক্ষিণ আফ্রিকার অনূর্ধ্ব-১৯ দলের অধিনায়ক ডেভিড টিজার আবার ইজরায়েলকে সমর্থন করছেন।
হামাস নেতাকে হত্যা করার বিষয়ে ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’, কিছুই স্বীকার করেনি ইজরায়েল। তবে, দেশের এক উচ্চপদস্থ প্রশাসনিক কর্তা এই বিস্ফোরণটিকে ‘হামাস নেতৃত্বের বিরুদ্ধে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ বলে অভিহিত করেছেন।
হামাস জঙ্গিরা ওই তরুণীর দুটি স্তন কেটে দেয়। তারপর সবাই মিলে তাঁর ওপর গণধর্ষণ চালাতে থাকে। সম্পূর্ণ ঘটনার সময় রক্তাক্ত অবস্থায় কাতরাতে থাকেন ওই তরুণী।
ইজরায়েলি ইন্টালিজেন্স এজেন্সির সাইন বেট-এর পক্ষ থেকে এই ভিডিও প্রকাশ্যে আনা হয়। জিজ্ঞাসাবাদ করার এই ভিডিও ক্লিপ ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে নেটমাধ্যমে।
ইতিমধ্যেই রাষ্ট্রসঙ্ঘে জর্ডনের আনা প্রস্তাবেই সায় দিয়ে হামাস বিরোধিতা শুরু করেছে ভারত। এবার এই হামাস নেতার বক্তব্যে নতুন করে তৈরি হয়েছে চাঞ্চল্য।
শুক্রবার রাত থেকেই বন্ধ করা হল সব রকমের যোগাযোগ ব্যবস্থা। নেই ইন্টারনেটও।
ফসফরাস, গুলি, বোমা, রকেট হামলার সঙ্গে চলছে হিংসাত্মক রাক্ষুসে আক্রমণ। সেই ধরনেরই একটি ভয়ঙ্কর নৃশংস ঘটনার কথা জানাল ইজরায়েলের সেনাবাহিনী।
ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ নিয়ে সারা বিশ্বে আলোড়ন তৈরি হয়েছে। আড়াআড়িভাবে ভাগ হয়ে গিয়েছে বিশ্ব। আরব দুনিয়া প্যালেস্টাইনের পাশে দাঁড়িয়েছে, বাকিরা ইজরায়েলের পাশে আছে।
ইজরায়েলের বিমান বাহিনী বলেছে, নির্দিষ্ট আইডিএফ ও আইএসএ গোয়েন্দাদের তথ্যের ওপর ভিত্তি করে আইএফ হামাসের নুখবা কমান্ডো বাহিনীর কোম্পানি কমান্ডার আলি কাদিকে হত্যা করেছে।
৭ অক্টোবর আচমকাই ইজরায়েলে হামলা চালায় হামাসরা। এই হামলায় প্রায় লন্ডভন্ড হয়ে যায় ইজরায়েল। ইজরায়েলের দাবি হামাসের রকেট হামলায় প্রায় ১৩০০ জন ইজরায়েলী নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে।