সরকারি চাকরিতে সংরক্ষণ রাখা উচিত কি না, এই বিতর্ক যখন তুঙ্গে উঠেছে, তখন বেসরকারি চাকরিতেও সংরক্ষণ চালু করার চেষ্টা করছে কর্ণাটক সরকার।
কর্ণাটকে ফের কংগ্রেস ক্ষমতায় আসার পর থেকেই হিন্দু ধর্মের অবমাননা করা হচ্ছে বলে একাধিকবার অভিযোগ উঠেছে। ফের এই বিতর্ক মাথাচাড়া দিয়েছে।
রাজ্যে সমস্ত দোকান, মল এবং অন্যান্য বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। অটো এবং ট্যাক্সি পরিষেবা সহ হোটেল, রেস্তোরাঁ এবং ফিল্ম থিয়েটারগুলি কাজ করছে না।
আজ বেঙ্গালুরুতে কর্ণাটকের মুখ্যমন্ত্রী- মনোনীত সিদ্দারামাইয়া এবং তার ডেপুটি ডি কে শিবকুমারের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানের আগে, কংগ্রেস রাজ্য মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করা বিধায়কদের প্রথম তালিকা প্রকাশ করেছে।
অবশেষে শনিবার দলের তরফে সিদ্দারামাইয়ার মন্ত্রীসভার জন্য বেশ কিছু মন্ত্রীদের নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। কে কে থাকছেন কেবিনেট মন্ত্রীদের তালিকায়? দেখে নেওয়া যাক।
দ্বিতীয়বারের মতো এই রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসতে চলেছেন সিদ্দারামাইয়া। কর্নাটকের নতুন মুখ্যমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করলেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক কেসি বেণুগোপাল।
সাংবাদিকদের মুখোমুখি বলে ডিকে শিবকুমার কিছুটা অভিমানের সুরেই বললেন, তিনি কারও সমর্থন চান না। তিনি তাঁর দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, তিনি একজন একাকী মানুষ।
শনিবার কর্ণাটকের নির্বাচনের ম্যাজিক ফিগার পেরিয়ে যাওয়ার পরেই কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বের তরফ থেকে সেই রাজ্যের দলীয় নেতাদের জন্য বিশেষ নির্দেশ পাঠানো হয়। নির্দেশে জানানো হয়েছে যে, সমস্ত নেতা যেন ১৪ মে, রবিবার জরুরি বৈঠকের জন্য বেঙ্গালুরুতে গিয়ে পৌঁছন।
কর্ণাটকে পরাজয়ের সঙ্গে সঙ্গে দক্ষিণের একমাত্র রাজ্যও হাতছাড়া হল বিজেপি। এই জয়েকে 'বিজেপি মুক্ত দক্ষিণ ভারত' বলে আখ্যা দিলেন খাগড়ে।
কংগ্রেসে কর্ণাটকে একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবেই রাজ করতে পারবে। আসন সংখ্যা ১৩৬। ভোট যুদ্ধে অনেক পিছিয়ে বিজেপি ও জেডিএস।