আসন্ন শীতকালীন অধিবেশনে দুটি মূল বিষয় আলোচনা করা হবে। একটি ওয়াকফ সংশোধনী বিল ২০২৪, দ্বিতীয়টি হল এক দেশ এক নির্বাচন।
১৮তম লোকসভা অধিবেশনের প্রথম থেকেই শাসক ও বিরোধীদের মধ্যে উত্তেজনা থাকবে। লোকসভা অধিবশনে রীতিমত উত্তপ্ত পরিবেশ তৈরি করতে বিরোধীরা যে তৈরি তা এখনই স্পষ্ট করে দিয়েছে।
সংসদ কমপ্লেক্সের বিভিন্ন স্থানে অবস্থানের কারণে দর্শনার্থীরা সুবিধেমত এসব মূর্তি দেখতে পারেননি। এ কারণে সংসদ ভবন কমপ্লেক্সে একটি বিশাল প্রেরণা স্থলে এই সব মূর্তি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্থাপন করা হচ্ছে।
জগদীপ ধনখড় বলেন, 'একজন ব্যক্তি ভিডিওগ্রাফ করে মজা নিচ্ছেন, এটাই কী কংগ্রেসের শিষ্টাচার?'তিনি এও বলেন, তাঁকে অপমান করলে তাঁর কোনও সমস্যা নেই।
রাজ্যসভা থেকে কংগ্রেস সাংসদ জয়রাম রমেশ, রণদীপ সিং সুরজেওয়ালা, ডিএমকের কানিমোঝি, আরজেডির মনোজ কুমার ঝাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।
সংসদের নিরাপত্তা ইস্যুতে অমিত শাহের বিবৃতি দাবি, অধীর, কল্যাণ-সহ সাসপেন্ড ৩০ সাংসদ
চিঠি লিখে লোকসভার স্পিকার বলেছেন, সাংসদদের নিরাপত্তা লঙ্ঘন ও লোকসভা থেকে সাংসদদের বহিষ্কারের মধ্যে কোনও সম্পর্ক নেই।
পরিকল্পনা করে সকলের নজর এড়িয়ে ভেতরে ঢোকার পর কাঁদানে গ্যাসের সেল ফাটানো হয়ে গেলেও আসল প্ল্যান, অর্থাৎ গায়ে আগুন লাগা থেকে ধৃত যুবকরা বিরত থাকল কেন?
সুকান্ত মজুমদার তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা তাপস রায়ের সঙ্গে ললিত ঝাঁর একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছে। তিনি ক্যাপশনে লিখেছেন, 'আমাদের গণতন্ত্রের মন্দিরে হামলার মূল পরিকল্পকারী ললিত ঝাঁ দীর্ঘদিন ধরেই টিএমসির তাপস রায়ের ঘনিষ্ট হিসেবে পরিচিত ছিল।
প্রায় দুই দিন ধরে গা ঢাকা দিয়ে ছিল ললিত ঝাঁ। এই ললিত ঝাঁ কলকাতার বাসিন্দা। ২১৮ রবীন্দ্র সরণির একটি ঘুপচি ধরেই ছিল একটা সময় তার ঠিকানা। কিন্তু দিনের অধিকাংশ সময়ই এই ঘর দরজাবন্ধ থাকত।