Suvendu Adhikari News -

রবিবার গোটা দিনই উত্তাল ছিল কলকাতা। পুরভোটকে কেন্দ্র করে ঘটনার ঘনঘটা ছিল শহরে। সকালে ভোটগ্রহণ শুরু হওয়ার পরই একাধিক অভিযোগ উঠতে শুরু করে শাসকদলের বিরুদ্ধে। কোথাও এজেন্টকে বুথে ঢুকতে বাধা দেওয়া, কোথাও ছাপ্পাভোট, কোথাও ভুয়ো ভোটার আবার কোথাও বোমাবাজির অভিযোগ তোলা হয়েছে।

বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর গায়ে হাত দেওয়ার অভিযোগ ওঠে পুলিশের বিরুদ্ধে। এই ঘটনার প্রতিবাদে সরব হয় বঙ্গ বিজেপি। তবে সেই প্রতিবাদের আঁচ দিল্লির দরবারে পৌঁছাতে বেশিক্ষণ সময় লাগেনি। রাতের দিকেই তা রাজধানীতে পৌঁছে যায়। এরপর ঘটনার নিন্দা করে টুইট করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা।

কলকাতার পুরভোটের সঙ্গে ত্রিপুরার পুরভোটের তুলনা করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, বিজেপির সন্ত্রাসের জের আগরতলা পুরসভার তৃণমূল প্রার্থীরা ভোট দিতে পারেনি। আর সেই ঘটনার স্বপক্ষে অসান্তির ভিডিও ফুটেজও জমা দেওয়া হয়েছে।

কলকাতা পুর ভোট, ২০২৪-এর লোকসভা ভোটকে পথ দেখাবে, বলেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। কলকাতার ভোটের হিংসার ছবি দেখিয়েই সারা দেশে তাঁর নাক কাটতে নামল বিজেপি (BJP)।

শুভেন্দু বলেন, "একাধিক জায়গায় বিজেপি বিধায়কদের বাধা দেওয়া হচ্ছে। কলকাতা আসার পথে দুজন বিজেপি বিধায়ককে রাস্তা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ১২ জন বিধায়ককে এমএলএ হস্টেলের ভিতরে আটকে রাখা হয়েছে।"

রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে পুলিশকে দিয়ে তাঁদের বিধায়কদের বৈঠক ঘিরে রাখার অভিযোগ তুলেছে বিজেপি।সল্টলেকের শুভেন্দু অধিকারীর যে বৈঠক চলছিল সেই বাড়ির দরজা ঘিরে ফেলল বিধান নগর পুলিশের কর্মীরা।

'সুকান্তবাবু নিজেই বহিরাগতর মতো আচরণ করছেন', তোপ প্রার্থর।শুক্রবারনতুন পাড়া এলাকায় ১২৮ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থীর হয়ে শেষ লগ্নের প্রচারে এসে বিজেপিকে নিশানা করলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়।

বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বিরূদ্ধে মুখ খোলায় দল থেকে বহিষ্কৃত হন সুরজিৎ সাহা। আর এবার ঘাসফুলে যোগ দিতে চলেছেনহাওড়া সদরের প্রাক্তন বিজেপি সভাপতিসুরজিৎ সাহা।

রাজ্যে কৃষক আন্দোলনের অন্যতম আঁতুড়ঘর বলা হয় সিঙ্গুরকে। বাম শাসনের পতন আর তৃণমূলে উত্থানের পিছনে সিঙ্গুর আন্দোলন অনেকটাই দায়ি বলে মনে করেন রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

'বাইরে থেকে লোক এনে নকল আধার কার্ড রাখছে তৃণমূল কংগ্রেস', পুরভোটের দোরগড়ায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুললেন শুভেন্দু অধিকারী।