২০২২ ও ২৩ সালে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের জন্য টেট পরীক্ষা হয়েছিল। নিয়ম মেনে ২০২৪ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে এই পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল।
কলকাতা হাইকোর্টে ৬০ জন চাকরিপ্রার্থী মামলা করেছিলেন। তাদের আবেদন ছিল ২০১৪ সালের টেটের শাংসাপত্র দেওয়া হোক।
নিয়োগ দুর্নীতির মামলা শুনবেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা। সেই কারণে এদিন তাঁর এজলাসেই হয় ২০১৪ সালের টেট নিয়োগ সংক্রান্ত একটি মামলা।
২০১৪ সালে হওয়া প্রাথমিকের টেটে দুর্নীতিতে উত্তরপত্র বা ওএমআর শিট নিয়ে বিরাট কারচুপি হয়েছে- যা আগেই সামনে এসেছিল। কিন্তু কী করে সেই কেলেঙ্কারি হয়েছে তা এবার সামনে আনল সিবিআই।
শুনানির সময়ই বোর্ড জানিয়েছে, পরীক্ষার ওএমআর শিট ধ্বংস করা হয়েছিল। সেটা একমাত্র মানিক ভট্টাচার্যের সিদ্ধান্তেই হয়েছিল।
মিলবে আজীবন বৈধ টেট সার্টিফিকেট! কীভাবে এই নথি হাতে পাবেন প্রার্থীরা?
মঙ্গলবার শুনানির সময়ই প্রশ্নপত্রের ভুল সংক্রান্ত নির্দিষ্ট কিছু যুক্তি নথিভুক্ত করেছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজশেখর মান্থা।
টেট পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে হয়ে গেলেও শিক্ষক নিয়োগ কবে হবে? এই বিষয়ে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু জানান, প্রত্যেক বছরেই নিয়ম করে টেট পরীক্ষা হবে। তবে টেটে পাশ করা মানেই চাকরি পাওয়া নয়।
পরীক্ষার আগেই সামনে এসেছে প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার অভিযোগ। এই বিষয়টি বিস্তারিত তদন্তের ওপরেই ছাড়তে চাইছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ।
কয়েক মাসে আগে ২০২৩ সালের টেটের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছিল পর্ষদ। কিন্তু ১০ ডিসেম্বরে টেট হওয়ার নিয়ে জটিলতা দেখা দিয়েছে।