একাধিক নামের উল্লেখ করে সেই ব্যক্তিদের বঙ্গের ভোটে তৃণমূলের প্রার্থী করতে চেয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছিল। সেই চিঠি পাওয়া গেছে ‘কালীঘাটের কাকু’ সুজয় কৃষ্ণ ভদ্রের কাছে।
সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদের পরেই নিয়োগ দুর্নীতির নথিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম যোগ করে পিএমএলএ মামলার বিচারকারী কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়।
সময় কম থাকায় আজ অভিষেকের মামলার শুনানি হয়নি। এরপর আগামী সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টেয় শুনানি হবে বলে ঘোষণা করা হয়েছে।
ফের একটি অভিযোগ দায়ের করা হল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজ্য পুলিশের ডিজিপির কাছে এই অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগে বলা হয়েছে রাজনৈতিক মঞ্চ থেকে বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে হামলার প্ররোচনা যুগিয়েছেন অভিষেক।
বিজেপি সরকারের মূল হাতিয়ার ‘ডবল ইঞ্জিন সরকার’-কে ঠুকে অভিষেক বলেন, ‘ভাই! সিঙ্গেল ইঞ্জিন সরকারের প্রদেশে ইন্টারনেট চলছে, আর ডবল ইঞ্জিন সরকারের প্রদেশে ৩ মাস ধরে ইন্টারনেট বন্ধ রয়েছে। এর দ্বারাই প্রমাণ হয় যে, ডবল ইঞ্জিন সরকার কতটা অযোগ্য এবং অদক্ষ।’
বিকেলের বিমানেই নয়াদিল্লি চলে যেতে পারেন তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক।
পর পর ২টি FIR দায়ের হয়েছে তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। দুটি মামলাই কলকাতার পৃথক পৃথক থানায় দায়ের করা হয়েছে।
গোটা ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। মণিপুরের ঘটনা নিয়ে অভিষেক বলেন, গতকালের ঘটনা শুধু নয়। প্রায় তিন মাস ধরে একের পর এক ঘটনা ঘটে চলেছে মণিপুরে।
কেশপুরের জনসভা থেকে 'নতুন তৃণমূল'এর দুই মুখকে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন অভিষেক। তারা হলেন মঞ্জু দলবেরা ও শেখ শেখ হাসিমুদ্দিন।
গত কয়েক বছরে তৃণমূল কংগ্রেসে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নেতা হয়ে উঠেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর এখন দলে দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ নেতা অভিষেকই।