এক সময়ে অমিত শাহ যা বলেছেন, তাতেই সহমত দিয়ে সংবাদমাধ্যমের সামনে সরব হলেন বহিষ্কৃত তৃণমূল যুবনেতা কুন্তল ঘোষ।
অন্যদিকে সাগরদিঘিতে ভরাডুবি তৃণমূলের। কংগ্রেসের কাছে প্রায় ২৩ হাজার ভোটের ব্যবধানে হেরেহে তৃণমূল।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভা মানুষের মনে কতটা প্রভাব ফেলতে পারে, সেদিকেই চোখ রাজনৈতিক শিবিরগুলির।
প্রধান বিরোধী দল হিসেবে একেবারে শাসন ক্ষমতা কায়েম করা পর্যন্ত নিজেদের প্রতিশ্রুতি পূরণে মরিয়া হয়ে রয়েছে ঘাসফুল শিবির।
সম্প্রতি তৃণমূল কংগ্রেস অসম, ত্রিপুরা ও মেঘালয়ের মত উত্তর পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলিতে শক্তি বাড়ানোর চেষ্টা করেছে। আর সেই কারণে গত বছর ডিসেম্বরের শেষের দিকে তিনি মেঘালয়ে গিয়েছিলেন।
জোড়াফুল শিবিরের প্রবীণ সদস্যদের পাশাপাশি, নবীন সদস্যদেরও অগ্রাধিকার দিয়েছেন তৃণমূলনেত্রী। দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ও দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে বার্তা দিয়েছেন।
ব্রেবোর্ন রোডে অবস্থিত শতাব্দী প্রাচীন গির্জা ক্যাথিড্রাল অব মোস্ট হোলি রসারির ভিতরে ক্যারলে অংশ নেন তাঁরা।
ত্রিপুরায় মাটি শক্ত করার কাজ গত দু বছর ধরে চালাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস। এবার তাদের লক্ষ্য মেঘালয়। ইতিমধ্যেই উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে একাধিক পার্টি অফিস তৈরি হয়েছে। সম্প্রতি মেঘালয় ঘুরে যান তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
সকেত গোখলের গ্রেফতার নিয়ে এবার সরব হলেন তৃমমূল কংগ্রেস নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি আক্রমণ করেন বিজেপি সরকারকে। তাঁর কথায় দেশের গণতন্ত্র ধ্বংসের মুখে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
তৃণমূলের এক শীর্ষ নেতার দাবি, “ওই অফিসার মদ্যপ অবস্থায় ছিলেন বলেও খবর এসেছে। যে অবস্থাতেই তিনি থাকুন, রাজ্য প্রশাসনকে যেকোনওভাবে দিনের পর দিন গালাগালি করে যাবেন, এটা মেনে নেওয়া যায় না।”