সরকারি তথ্য অনুযায়ী মহারাষ্ট্রে বুধবার আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১৩৭। মৃত্যু হয়েছিল তিন জনের। এই রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৭৮ লক্ষের বেশি
স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী দেশে বর্তমানে আক্রান্তের মোট সংখ্যা ৪ কোটির বেশি। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে মাত্র ১ জনের।
যেসব শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম বা যাদের শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা রয়েছে রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে কোভিড-১৯ বড সমস্যার কারণ হতে পারে আগামী দিনে।
কোভিড সংক্রমণ যাতে প্রাথমিক পর্যায়েই রুখে দেওয়া যায় সেই জন্য নতুন করে দেশের মানুষের কাছে মাস্ক পরার আর্জি জানিয়েছিলেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা।
সোমবার দেশের করোনাভাইরাসের দৈনিক সংক্রমণের রিপোর্ট। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দেওয়া রিপোর্ট অনুযায়ী রবিবার থেকে সোমবার পর্যন্ত গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২ ১৮৩। রবিবারও আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ১১৫০।
অভিভাবকদের আশ্বাস্ত করে বলেছেন, এখন আর অভিভাবকদের সংক্রমণের সংখ্যার দেখলে চলবে না। তিনি বলেছেন অভিভাবকদের দেখতে হবে স্কুলে বা কলেজে কতজন পড়ুয়া সংক্রমিত হয়েছে।
কোভিড-১৯এ নতুন বংশধর XEতে আক্রান্তের লক্ষ্ণণগুলি অনেকটা ওমিক্রনে আক্রান্তের মত। মুম্বইয়ের ব্যক্তি কোভিড আক্রান্ত নন বলে দাবি কেন্দ্রের।
দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা নিন্মমুখী। দু বছর পরে ১ হাজারের নিচে নেমে গেছে কোভিড গ্রাফ।
করোনাভাইরাসের নতুন একটি জিনের সন্ধান পাওয়া গেছে। যা XE নামে পরিচিত। এটি আগেরগুলির তুলনায় বেশি সংক্রমণ যোগ্য বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের। দাপিয়ে বেড়়াচ্ছে বেশ কয়েকটি দেশে।
কোভিডে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার দেশজুড়ে। দীর্ঘ দুই বছরেরও বেশি সময় পেরিয়ে শুক্রবার পয়লা এপ্রিল থেকে করোনা সংক্রান্ত যাবতীয় বিধি নিষেধ উঠে গেল সারা দেশে।