অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় মথুরাপুরে জনসভা করেন। সেখানেই তিনি বলেন, বিজেপি বলছে তারা ক্ষমতায় এলে এই রাজ্যে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা ৩০০০ হাজার করে দেন। বিজেপির এই প্রতিশ্রুতিকেও চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেন অভিষেক।
অর্জুন ঘনিষ্টদের কথায় মুকুল রায় অর্জুন সিংকে দেখেই কাছে টেনে নেন। তাঁকে বলেন, 'এসে গিয়েছিস অর্জুন!'
অমৃতা রায়ের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন যে পশ্চিমবঙ্গের এনফোর্সমেন্ট ডিপার্টমেন্টের বাজেয়াপ্ত করা অর্থ যাতে দরিদ্র মানুষের কাছে পৌঁছায় তা নিশ্চিত করার জন্য তিনি কাজ করছেন।
২০১৯ সালে নির্বাচিত ১১৬ জন সাংসদের টিকিট বাতিল করেছে বিজেপি। ২০১৯ সালে সংসদে পৌঁছে যাওয়া এই নেতাদের ২০২৪ সালের নির্বাচনে দেখা যাবে না।
জট কাটিয়ে কবে ঘোষণা ডায়মন্ড হারবার-সহ রাজ্যের চার আসনের প্রার্থীর নাম ঘোষণা বাকি রয়েছে। ডায়মন্ড হারবার, আসানসোল, বীরভূম, ঝাড়গ্রাম নিয়ে আলোচনা বিজেপি শিবিরে।
পঞ্চম তালিকায় পশ্চিমবঙ্গের ৯জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছিল, যার মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য নাম রেখা পাত্র, যিনি সন্দেশখালি থেকে আলোচনায় উঠে এসেছেন। এমন পরিস্থিতিতে জেনে নিন কে রেখা পাত্র, যাকে বসিরহাটে বিজেপি মুখ হিসেবে ব্যবহার করছে।
তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ বলেন, বাংলার নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা যখন ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে লড়াই করছিলেন, তখন কৃষ্ণনগরের রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায় ব্রিটিশ বাহিনীকে সাহায্য করেছিলেন।
কার্শিয়াং-এর বিজেপির বিধায়ক বিষ্ণুপ্রসাদ শর্মা। বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বের সিদ্ধান্ত মানতে চান না। রাজু বিস্তাকে প্রার্থী না করার আবেদন।
চতুর্থ তালিকায় বিজেপি তামিলনাড়ুর ৯ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। পুদুচেরির এক প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু এবারও বাংলার প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হয়নি। দ্বিতীয় দফায় ১৩ মার্চ ৭২ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছিল বিজেপি।
দিল্লি বিজেপি সূত্রের খবর তৃতীয় বা নতুন প্রার্থী তালিকা তৈরির প্রস্তুতি জোর কদমে চলছি দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে। সেই তালিকায় নাম থাকবে পারে বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি দিলীপ ঘোষের।