অমল আচার্যকে যাতে কোনওভাবেই তৃণমূল কংগ্রেসে আর না নেওয়া হয় তা নিয়ে জোট বাঁধল জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব এবং দলের বিধায়কেরা। তারাও পাল্টা আবেদন জানিয়েছেন শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে।
পূর্ব মেদিনীপুরে হামলাকাণ্ডে তৃণমূলের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুললেন বিজেপি বিধায়ক অশোক দিন্দা। পূর্ব মেদিনীপুরের ময়না বিধানসভার এলাকায় নিমাই দাস নামে এক ব্যক্তিকে বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতির বিরুদ্ধে।
মিডিয়া সেল, স্বাস্থ্য সেল, শিল্প সেল, লিগাল সেল সহ রাজ্য বিজেপির সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ সেলই ভেঙে দেওয়া হচ্ছে। যা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে।
রাজ্য তথা দেশের বিভিন্ন স্তরের ব্যক্তিদের এই ঘটনায় শোক প্রকাশ করতে দেখা গিয়েছে, ঘটনাস্থলে তড়িঘড়ি পৌঁছে গিছিলেন এদিন রাজ্য বিজেপি-র সহ-সভাপতি তথা রেলের যাত্রী সুরক্ষা এবং স্বাচ্ছন্দ্য কমিটির সদস্য রথীন্দ্রনাথ বসু, শোকপ্রকাশ করেন দিলীপ ঘোষ।
গত ৯ তারিখে দলীয় প্রার্থী ২৬ নম্বরের সন্ধ্যা দাসের সমর্থনে তিনি এসেছিলেন বিমান ঘোষ। সেই সময় বিধিভঙ্গের দায়ে তাঁকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। তারপর এদিন আবার বিজেপি বিধায়ককে দেখা গেল তালডাঙ্গা এলাকায়।
গোয়া বিধানসভা নির্বাচনে (Goa Assembly Poll 2022) পি চিদম্বরম কংগ্রেসের প্রধান নির্বাচনী পর্যবেক্ষক। তিনি আরও বলেন তৃণমূল কংগ্রেস কিছু আগে ইঙ্গিত দিয়েছিল তারা গোয়া বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট বেঁধে লড়াই করতে চায়। কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব সে সম্পর্কে সচেতন ছিল। কিন্তু এখনও পর্যন্ত এআইসিসিস তৃণমূলের কাছ থেকে কোনও অফিসিয়াল চিঠি পায়নি বলেও জানিয়েছেন তিনি।
উত্তরপ্রদেশের নির্বাচন মানেই নাটকীয়তায় পরিপূর্ণ। এবারও যে তার অন্যথা হবে না তা প্রমাণ করে দিয়েছেন যোগী মন্ত্রিসভার বিশ্বস্ত মন্ত্রী স্বামীপ্রসাদ মৌর্য। আর মৌর্য-র ইস্তফার রেশ কাটতে না কাটতেই এবার বিজেপি বিধায়কের নিখোঁজ হওয়ার রহস্যকে ঘিরে সামনে এসে গিয়েছে পারিবারিক দ্বন্দ্ব।
স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে নতুন উদ্যোমে মাঠে নামতে দেখা গেল বিজেপি সমর্থিত ছাত্র যুবদের। তৈরি হয়ে গেল গেরুয়া ভলেন্টিয়ার। এদিকে করোনা সঙ্কট বাড়তে থাকায় রাজ্যের সর্বত্রই বন্ধ হয়েছে রাজনৈতিক কর্মসূচি। তাই মূহূর্তে তাই নতুন মোড়কে জনসেবায় ব্রতী হতে চাইছে গেরুয়া শিবির।
এদিনের মিছিলে উপস্থিত ছিলেন প্রায় শ’খানেক বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। আর সেই কারমেই মিছিলে বাধা দেয় পুলিশ। পুলিশের সাথে বিজেপি প্রার্থী এবং বিধায়কের বেশ কিছুক্ষণ বচসা চলে। বচসায় জড়িয়ে পড়েন বিজেপির হুগলি সাংগঠনিক জেলা সভাপতি তুষার মজুমদার সহ অনেকেই।
বিধানসভা নির্বাচনের আগে চব্বিশের ভোটকে সামনে রেখে ইতিমধ্যেই ঘুঁটি সাজাতে শুরু করে দিয়েছে শাসক-বিরোধী সব পক্ষই। এমনকী বিরোধী জোটের সম্ভাবনাও ক্রমশ জোরদার হচ্ছে।