মহারাষ্ট্রে শিবসেনা সরকারের উপর যে এতে চাপ বাড়ল তাতে সন্দেহ নেই। কারণ বিজেপি-র বিরুদ্ধে অনৈতিক ব্যবহারের অভিযোগ এনে বারবার সরব হয়েছে শিবসেনা। এমনকী মহারাষ্ট্র সরকারে তাদের দুই শরিক কংগ্রেস ও এনসিপি-ও বিজেপি-কে এই ইস্যুতে তুলোধনা করেছিল।
বুধবার ঝাড়গ্রাম বিজেপির জেলা কমিটির ঘোষণার পরই ক্ষোভ শুরু হয়েছিল। বৃহস্পতিবার সকালে নতুন কমিটির সহ সভাপতিদের ঝাড়গ্রাম জেলা পার্টি অফিস থেকে বার করে দেয় বিজেপিরই কর্মীরা। এরপর কার্যালয়ের ভিতরে থাকা ফ্লেক্স টেনে ছিঁড়ে ফেলা হয়। তারপর তালা লাগিয়ে দেওয়া হয় পার্টি অফিসে।
জয়ন্ত চৌধুরী সোশ্য়াল মিডিয়ায় একটি বার্তা দিয়ে বিজেপির তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি সেখানে বলেন, বিজেপির এই প্রস্তাব তাঁর জন্য নয়। সেই ৭০০ জন কৃষক পরিবারের, যাঁদের পরিবার 'আপনি' ধ্বংস করে দিয়েছেন।
শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়ের (Srabanti Chatterjee) পর, বিজেপি (BJP) ছাড়লেন আরেক টলি অভিনেতা বনি সেনগুপ্ত (Bonny Sengupta)। এই নিয়ে বিজেপিকে তীব্র কটাক্ষ করল তৃণমূল কংগ্রেস (TMC)।
অর্জুন সিং-এর কথায়, এদিন সকাল সাড়ে দশটা নাগাদ নেতাজিকে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়েছিলেন, তাঁর ছেলে বিজেপি বিধায়ক পবন সিং। সেই সময়ই তাকে তৃণমূলের গুন্ডারা আক্রমণ করেছিল।
রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা দলত্যাগী বিজেপি নেতা হরক সিং রাওয়াতকে (Hrak Singh Rawat) প্রার্থী করা হয়নি। পরিবর্তে তাঁর পুত্রবধূকে টিকিট দিয়েছে কংগ্রেস। অনুকৃতি গুসাইন রাওয়াত ল্যান্সডাউন থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। সম্প্রতি বিজেপির বিরুদ্ধে একাধিকবার কথা বলার জন্য শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে হরক সিং রাওয়াতকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে গেরুয়া শিবির।
সঞ্জয় রাউত বলেছেন প্রথম থেকে শিবসেনা যদি বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করত তাহলে পুরো ছবিটাই অন্য রকম হত। মহারাষ্ট্রের মত উত্তর ভারতে বরাবরই শিবসেনার পক্ষে জনসমর্থন ছিল। বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পরে শিবসেনার পক্ষে উত্তর ভারতের রাজ্যগুলিতে একটি ঢেউ ছিল।
প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, "আমরা সংস্কারের উপর জোর দিয়েছি সেইসাথে ত্রাণ, উদ্ধার ও পুনর্বাসনের উপর জোর দিয়েছি। আমরা এনডিআরএফকে আধুনিকীকরণ করেছি, এটিকে সারা দেশে সম্প্রসারিত করেছি।
রামপুর জেলার সুয়ার থেকে দাঁড়াচ্ছেন হায়দার আলি। তিনি সমাজবাদী পার্টির নেতার আজম খানের ছেল আবদ্দুলাহ খানের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারেন। ২০১৭ সালে এই কেন্দ্র থেকে লড়াই করেছিলেন আব্দুল্লাহ খান। কিন্তু ২০১৯ সালে ইলাহাবাদ হাইকোর্ট তার মনোনয়ন বাতিল করে দিয়েছিল।
উৎপল আরও বলেন তাঁর সামনে লড়াই ব়ব়়ই কঠিন। তাঁর বাবা পানাজি কেন্দ্র থেকে পাঁচবার বিধায়ক হয়েছিলেন। কিন্তু বিজিপে তাঁর বাবার সেই কঠিন লড়াইয়ের দিনগুলি ভুলে গেছে বলেও জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন গতউপনির্বাচনে তাঁর বিজেপি কিছু অদ্ভুত কারণ দেখিয়ে তাঁকে পানাজি কেন্দ্র থেকে প্রার্থী করেনি। কিন্তু সেইসময় তিনি দলের কথা শুনে চুপ করেছিলেন।