উত্তরপ্রদেশে দ্বিতীয় দফার ভোট হবে ১৪ ফেব্রুয়ারি। এমতবস্থায় সমাজবাদী পার্টির সভাপতি অখিলেশ যাদব সংবাদমাধ্যমের একটি বিশেষ ইন্টারভিউয়ে রাজ্যের কৃষক, যুব, আইনশৃঙ্খলা এবং কর্মসংস্থান নিয়ে বিজেপি সরকারকে ফের কড়া আক্রমণ করেছেন।
শনিবার সকাল থেকেই পুরভোট শুরুর পর থেকেই নানা ইস্যুতে অভিযোগ তুলেছে বিজেপি প্রার্থীরা। তবে দিনের শেষে কার্যত বিজেপির সব অভিযোগই ওড়ালেন রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।
দীর্ঘ শুনানির পর শুক্রবার মুকুল রায়ের বিরুদ্ধে জমা পড়া পিটিশনও খারিজ করে দিয়েছেন বিধানসভার অধ্যক্ষ। তিনি বলেন, "পিটিশনের পক্ষে যথেষ্ট পরিমাণে প্রমাণ জমা দিতে পারেননি আইনজীবীরা। সেই কারণেই পিটিশন খারিজ করা হয়েছে।"
এর আগে গত ৫ জানুয়ারি পঞ্জাব সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই সময় বেশ কিছু তিক্ত অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হতে হয়েছিল তাঁকে। নিরাপত্তা নিয়ে উঠেছিল প্রশ্ন।
দেবব্রতর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলে সরব হয় বিজেপি। বিজেপির অভিযোগ বিষ্ণুপুর পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের দেবব্রত ঘোষ একই সঙ্গে বিষ্ণুপুর পুর এলাকা ও সল্টলেক এলাকার বাসিন্দা। তাঁর দুটি পৃথক এপিক কার্ডও রয়েছে।
বিজেপির দাবি, তেরো নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী অনুশ্রী মহন্ত পঞ্চায়েত এলাকার ভোটার। গ্রামীণ ভোটার কিভাবে পৌরসভা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারে তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিজেপি।
'বিধাননগরে কলকাতা পুরভোটের পুনরাবৃত্তি হলে শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে বাইপাস-সহ সব রাস্তা বন্ধ করে দেব', বিস্ফোরক বিজেপি নেতা সজল ঘোষ। বৃহস্পতিবার শেষ দিনের ভোট প্রচারে ৩০ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি প্রার্থী উমা শঙ্কর ঘোষ দস্তিদারের সমর্থনে ভোট প্রচার সারলেন বিজেপি নেতা সজল ঘোষ।
গত মঙ্গলবার শিলিগুড়ির ৬ নম্বর ওয়ার্ডে ভোট প্রচারে তৃণমূলের তরফে কলকাতার মেয়র তথা মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম অভিযোগ করে বলেন শিলিগুড়ির জন্য গত পুরবোর্ড কিছুই করেনি।
কথা বলতে গিয়ে কংগ্রেসকেও পরিবারতন্ত্র ইস্যুতে আক্রমণ করেছেন মোদী। তিনি বলেন পরিবারতন্ত্রের রাজনীতি দেশের গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় শত্রু।
বুধবার উত্তর ২৪ পরগনা বনগাঁ পৌর নির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিল করতে এসেছিলেন বিজেপি এবং তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থীরা । বিজেপি প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র দাখিল করে মহাকুমা দপ্তরের বাইরে এসে জয় শ্রীরাম স্লোগান দিতেই পাল্টা স্লোগান শুরু করে তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকরা।