শীতকালীন অধিবেশনে কেন্দ্রীয় সরকার মোট ১৯টি বিল পেশ করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই ১৯টি বিলের মধ্যে ৩টি বিল পুরনো এবং ১৬টি নতুন বিল আনা হবে।

মোদি সরকারের প্রস্তাবিত আইনের নাম ডেটা সুরক্ষা বিল। ডিজিটাল পার্সোনাল ডাটা প্রোটেকশন বিল অর্থাৎ ডিপিডিপি বিল। এর উদ্দেশ্য মানুষের ব্যক্তিগত ডিজিটাল তথ্য সম্পূর্ণ নিরাপদ রাখা।

সংসদের শীতকালীন অধিবেশন শুরুর একদিন আগে সর্বদলীয় বৈঠকও ডেকেছে সরকার। আগামী ৬ ডিসেম্বর সব রাজনৈতিক দলের বৈঠক হবে, যেখানে অধিবেশনের সম্ভাব্য আইন প্রণয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে।

রাজ্যের ট্রান্সজেন্ডার বোর্ড-এর ভাইস চেয়ারপার্সন মানবী বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য, ‘‘রূপান্তরকামীদের জন্য প্রচুর ভালো কাজ করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে রাজ্য সরকার।” পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘‘এই সিদ্ধান্ত নজিরবিহীন। ঐতিহাসিকও বটে।” 

আফতাব শ্রদ্ধার ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছে একটি জলের বিল। বিনামূল্য মাসে ২০ হাজার লিটার জল পাওয়ার পরেও আফতার ৩০০ টাকা দিয়ে অতিরিক্ত দল কিনেছিল। খতিয়ে দেখছে দিল্লি পুলিশ।

রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের বক্তব্য হল, ভারতে জন্মহার যা কমেছে, তা প্রধানত কমেছে হিন্দু সমাজে। মুসলিম সমাজে জন্মহার কমার হার হিন্দুদের তুলনায় অনেক কম। 
 

তিন কৃষি আইন প্রত্যাহারের পর মোদি সরকার কৃষিতে যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছেন তার বিশ্লেষণ করলেন অনিরুদ্ধ সরকার।

বর্তমানে দেশে কয়লা উৎপাদনে ঘাটতি দেখা হিয়েছে। ব্ল্যাকআউট এড়াতে বিদেশ থেকে ১০ শতাংশ কয়লা আমদানি করা হচ্ছে। 

দক্ষিণের মেগাস্টার মহেশবাবু। অ্যাকশন থেকে রোমান্টিসিজমের রাজা-মহারাজ মার্কা অভিনেতাদের তালিকায় তাঁকে রাখা হয়। নিজস্ব একটা বিশাল ভক্তকূল রয়েছে মহেশবাবু-র। তাঁর স্ত্রী নম্রতা শিরোদকর শুধু প্রাক্তন ভারত সুন্দরীই নন, মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে অংশগ্রহণকারী। পরবর্তী সময়ে বলিউডের এক প্রতিভাবান অভিনেত্রী হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠাও করেছিলেন। কিন্তু, কেরিয়ার যখন ঊর্ধ্বমুখী তখন মহেশবাবুকে বিয়ে করে ঘর সংসারে মনোনিবেশ করেন নম্রতা। 

পাশ হয়ে গেল আচার্য বিল। রাজ্য মন্ত্রীসভায় পাশ হয়েছে আগেই, এবার রাজ্য বিধানসভাতেও পাশ হয়ে গেল এই বিল। সোমবার বিশেষ অধিবেশনে  আচার্য বিল পাশ হয়ে যায়। ভোটাভুটিতে এই বিল পাশ হয়ে গিয়েছে। প্রস্তাবের পক্ষে সমর্থন ভোট দিয়েছেন ১৮২ জন বিধায়ক। আপ বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন ৪০ জন। বিল পাশ হওয়ার পর রাজ্যপাল সই করলে তা কার্যকর হবে।এক্ষেত্রেও রাজ্যপালের সইয়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে।