পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন ঘোষণার পরেই দিল্লি থেকে অমিত শাহ তলব করেন শুভেন্দু অধিকারীকে। দুই নেতা ৪৫ মিনিট ধরে বৈঠক করেন।
দীর্ঘ দিনের লড়াইয়ের পর শেষমেশ কুস্তিগিরদের সাথে বৈঠকে বসতে রাজি হলেন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
২০২৪ সালের নির্বাচনের আগে বিজেপি বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলিতে একত্রিত করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার। তিনি দিল্লি, পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওড়িশা সফর করেন তিনি।
কালীঘাটের কাকুর সঙ্গে মানিক ভট্টাচার্যের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল। পর্যদের অফিসে আবারিত দার সুজয় কৃষ্ণ ভদ্র। সকাল থেকেই জেরা ইডির।
নীতি আযোগের বৈঠকে অনুপস্থির আট রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। দায়িত্বজ্ঞানহীন ও জনবিরোধী বলে তোপ বিজেোপির। কড়া সমালোচনা রবিশঙ্কর প্রসাদের।
রাজ্যের হয় অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য নীতি আয়োগের বৈঠকে যোগ দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু কেন্দ্র সেই আবেদনে সড়া দেয়নি বলে অভিযোগ চন্দ্রিমার।
শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেছেন, শুধুমাত্র কেজরিওয়ালই নন, আগেও বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমারের ও অন্যান্য রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে নবান্ন বৈঠক করেছেন। বিজেপি বিরোধী বক্তব্যকে আরও বেশি করে উৎসহ দিয়েছেন।
বুধবার সিডনিতে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজের সাথে দেখা করেন তিনি। দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এবং অন্যান্য বিষয়গুলির মধ্যে প্রতিরক্ষা নিয়ে আলোচনা হয় বলে জানা যাচ্ছে।
বিরোধী ঐক্যে শান দিতে দুই প্রধান নেতানেত্রীর মধ্যে আলোচনার মুখ্য বিষয়বস্তু হয়ে উঠতে পারে কেন্দ্রীয় বিলের বিরোধিতা।
কুড়মি সমাজের দাবিদাওয়া নিয়ে কুর্মি নেতাদের সঙ্গে নবান্নে বৈঠক করতে চলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়।