এই পরিস্থিতি ক্রমেই জটিল থেকে জটিলতর হয়ে চলেছে। এমন অবস্থায় হাল ধরতে সরাসরি দুই পক্ষের মাঝে এসে দাঁড়িয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।
বুধবার এই বই উদ্বোধনের অনুষ্ঠানে এসে বাংলার পর্যটন কেন্দ্র নিয়ে মুখ খুললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দিঘায় পর্যটন শিল্পের উন্নতির প্রসংসাও করেন তিনি।
কলকাতা হাইকোর্ট বাংলা সরকারকে হনুমান জয়ন্তী উদযাপনের সময় শান্তি বজায় রাখতে পুলিশকে সহায়তা করার জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনীকে অনুরোধ করার নির্দেশ দিয়েছে।
রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের উপস্থিতিতে রাজভবনে নৈশভোজের মিলনে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর হাতে এই প্রতীকী চাবি তুলে দেন রাষ্ট্রপতি।
তৃণমূল সুপ্রিমোর সাথে এক মঞ্চে উপস্থিত রয়েছেন সৌগত রায়, সুজিত বসু, বাবুল সুপ্রিয়, মনোজ তিওয়ারি, শশী পাঁজা সহ বহু নেতামন্ত্রীরা।
পশ্চিমবঙ্গে দু’দিনের সফরে এলেন ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু।
বীরভূমের জেলা সংগঠনের ভার নিজের হাতেই রেখেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে, জেলা সভাপতির পদ থেকে অনুব্রত মণ্ডলকে সরানো হয়নি।
বিজেপি বিরোধী দলগুলির সঙ্গে একের পর এক জরুরি বৈঠকে বসছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। তৃতীয় মোর্চা-র জন্য যতটা শক্তি দরকার, তার কতটা আয়ত্ত্বে আনতে পারবেন মমতা?
দলের বাকি সমস্ত তাবড় নেতাদের হাতে জেলার খুঁটিনাটি দেখভালের দায়িত্ব দিলেও মূল রাশ তাঁর অধীনেই রেখে দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুক্রবার কালীঘাটের বৈঠকে অনুব্রত মণ্ডলকে নিয়ে দল কোনও বিশেষ সিদ্ধান্ত নেবে কিনা, সেই দিকেই নজর রেখেছে রাজনৈতিক মহল।
‘নবীনজি-র আতিথেয়তায় আমি মুগ্ধ’, সংবাদমাধ্যমের সামনে ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রীর প্রশংসায় মুখর হলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা।