‘মুখ্যমন্ত্রী উত্তর না দিলে তিনি এই ঘটনায় জড়িত আছেন বলেই ধরে নেওয়া হবে,’ টুইট বার্তায় স্পষ্ট হুঁশিয়ারি দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
এদিন বক্তব্য রাখতে গিয়ে মমতা বলেন হাওড়ায় শিল্পে জোয়ার এসেছে। শুধু এই জেলাতেই ৫০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে। ৬৭ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান ইতিমধ্যেই হয়েছে।
রাজ্য সরকার কোন কোন ক্ষেত্রে, বিশেষ সাফল্য পায়নি, তার উল্লেখ ছিল রাজ্যপালের ভাষণে। কিন্তু, কেন সেই সাফল্য আসেনি ? সেই কারণ হিসেবে রাজ্যপালের বক্তব্যে দায়ী করা হয়েছে কেন্দ্রীয় বঞ্চনাকেই!
ত্রিপুরাতে রোড শো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। সঙ্গে রয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। আগরতলায় রোডশো করেন তৃণমূল নেত্রী।
সেন্ট জেভিয়ার্স বিশ্ববিদ্যালয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ডিলিট প্রদান করেছে। ডিলিট পেয়ে মমতা বলেছেন, সংবিধান রক্ষাই তাঁর গুরুদায়িত্ব।
সেন্ট জেভিয়ার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে এই সম্মান পেয়ে আল্পুত মুখ্যমন্ত্রী। এই সম্মান তিনি সাধারণ মানুষকে উৎসর্গ করলেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
একদিকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সমাবেশে বিজেপি প্রার্থীদের পক্ষে সরব হতে চলেছেন, অন্যদিকে, ব্যাটিং শুরু করতে চলেছেন রাজ্যে দিদি নামে পরিচিত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
শেয়ার বাজারের পতন রুখতে টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যের তীব্র বিরোধীতা করলেন বিজেপি বিধায়ক। এমনকী মুখ্যমন্ত্রীর মন্তব্যের ভিত্তিতে শ্বেতপত্র পেশ করার দাবিও করেছেন তিনি।
মমতা বলেন কাল তো প্রায় সরকার পড়ে যাচ্ছিল। কেন পড়ে যাচ্ছিল? শেয়ার বাজারে ধস নেমেছিল। এ বার কাউকে কাউকে রিকোয়েস্ট করে, আমরা জানি তারা কারা। নামগুলি বলে আর তাঁদের অবস্থা দুর্বিষহ করতে চাই না।
নয়া আয়কর স্ল্যাব নিয়েও তীব্র কটাক্ষ করলেন তিনি। এই নতুন কর কাঠামোতে যে আদতে সাধারণ মানুষের লোকসান সে বিষয় তথ্যও পেশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী।