গতকাল নিজের বাড়িতেই ছিলেন রাকেশ। তাঁর কানে লাগানো ছিল ব্লুটুথ হেডফোন। ওই অবস্থাতেই হেডফোনে চার্জ দিচ্ছিলেন তিনি। তখনই আচমকা হেডফোনটি ফেটে যায়। কানের মধ্যে হেডফোন ফেটে যাওয়ায় জ্ঞান হারান তিনি।
কোল্ড ড্রিংক খেয়ে রক্তবমি করে মর্মান্তিক মৃত্যু হল ১৩ বছরের কিশোরীর। কোল্ড ড্রিংকটি খাওয়ার পরেই মেয়েটির সারা শরীর নীল হয়ে যায়।
প্রবল বর্ষণের মাঝেই উত্তর কলকাতার সিঁথি থানার পেয়ারা বাগান এলাকায় প্লাস্টিকে মুড়িয়ে বৃ্দ্ধা মাকে ফেলে গেল মেয়ে। অমানবিক আচরণ খোদ উত্তর কলকাতার সিঁথি থানার পেয়ারা বাগান এলাকায়।
নিজের আসন্ন মৃত্যুকে কি অনুভব করতে পেরেছিলেন কিশোর কুমার? তা নাহলে অনুষ্ঠানের শেষের দিকে এসে কেন তিনি সেদিন ভারাক্রান্ত মনে মাইকের সামনে বললেন, 'হয়তো কলকাতায় এটাই আমার শেষ আসা।' কেন তিনি পরপর দুটি বাংলা স্যাড সং ('তোমার বাড়ির সামনে দিয়ে আমার মরণযাত্রা' আর 'আশা ছিল ভালোবাসা ছিল') অনুষ্ঠানের শেষ গানটিও ধরলেন দুঃখের সুরেই? 'আমি যে কে তোমার / তুমি তা বুঝে নাও'...? আর সেই গানের মাঝামাঝি 'ওপারের ডাক যদি আসে / শেষ খেয়া হয় পাড়ি দিতে'...যখন তিনি গাইছিলেন সুর তখন সত্যিই কান্না হয়ে ঝরছে কিশোর কুমারের গলায়।
'কে দলের প্রধান হবেন' এবং 'এলাকা কার দখলে থাকবে', এই নিয়ে গণ্ডগোলের সূত্রপাত। উত্তর দমদম পুরসভার তিন ওয়ার্ডের নিমতা থানার বেলঘড়িয়া এক্সপ্রেস লাগোয়া ছোট ফিঙ্গা অঞ্চলের সাবিত্রী পল্লীতে বৃহন্নলাদের গোষ্ঠী সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রাণ হারালেন রুপান্তরকামী সুমনা ধর।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, কুলতলী থানার রাধাবল্লভপুর, মল্লিকপুর এলাকা থেকে তামিলনাড়ুতে কাজের জন্য ২৭ জন শ্রমিক রবিবার রাত পৌনে বারোটা নাগাদ রওনা দিয়েছিলেন ঐ পিকআপ ভ্যানে চেপে। হাওড়া স্টেশন পৌছনোর আগেই ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল ছয় জনের।
গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলে পড়ার চেষ্টা করে শিবম। ঠিক সেই সময় টুল থেকে তার পা ফসকে যায়। ঝুলন্ত অবস্থায় ছটফট করতে থাকে সে। ধীরে ধীরে নিথর হয়ে যায়।
সম্প্রতি এক মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে যায় বারুইপুরে। এক যুবকের বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মারা যান। হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। বন্ধ রাখা হয় শ্যুটিং-ও। ঠিক কী ঘটেছিল এদিন!
কেন কমিয়ে দেখানো হয়েছিল কোভিড-মৃত্যুর সংখ্যা, টিকার ঘাটতিই বা আছে কতটা? কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হওয়ার পর রাজ্যসভায় প্রথমদিনই কড়া বিরোধীদের প্রশ্নের জবাবে সপাটে জবাব দিলেন মনসুখ মান্ডব্য।
ছুটিতে বাড়ি ফিরে মর্মান্তিক মৃত্যু সিআইএসএফ জওয়ানের। পুরুলিয়া শহরের সাহেব বাঁধ সরোবরে স্নান করতে নেমে তলিয়ে গেলেন ওই জওয়ান।