বিমানের চাকা ধরেই দেশ ছাড়ার মরিয়া প্রচেষ্টা করেছিলেন দুই আফগান নাগরিক। বিমানটি উড়তেই মাঝ আকাশ থেকে পড়ে মৃত্যু হল তাঁদের।
গতরাতে গাড়িতে করে বিটি রোড ধরে যাচ্ছিলেন তিনি। সেখানেই তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে দুষ্কৃতীরা বোমা ও গুলি ছুড়তে শুরু করে। তখনই গুলিবিদ্ধ হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়েছে এলাকায়।
বাবার সঙ্গে চাষের কাজ সেরে ফেরার সময় বাজ পড়ে মৃত্যু হল ছেলের। কিছুই করতে পারলেন না বাবা।
এলাকার স্বাস্থ্য আধিকারিক জানান, "স্ক্রাব টাইফাসে আক্রান্ত হয়েই ওই ছাত্রের মৃত্যু ঘটেছে। পুরো বিষয়টির উপর আমরা নজর রেখেছি।" জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত জেলায় প্রায় ৭০০ জনের শরীরে মিলেছে স্ক্রাব টাইফাসের জীবাণু।
গতকাল নিজের বাড়িতেই ছিলেন রাকেশ। তাঁর কানে লাগানো ছিল ব্লুটুথ হেডফোন। ওই অবস্থাতেই হেডফোনে চার্জ দিচ্ছিলেন তিনি। তখনই আচমকা হেডফোনটি ফেটে যায়। কানের মধ্যে হেডফোন ফেটে যাওয়ায় জ্ঞান হারান তিনি।
কোল্ড ড্রিংক খেয়ে রক্তবমি করে মর্মান্তিক মৃত্যু হল ১৩ বছরের কিশোরীর। কোল্ড ড্রিংকটি খাওয়ার পরেই মেয়েটির সারা শরীর নীল হয়ে যায়।
প্রবল বর্ষণের মাঝেই উত্তর কলকাতার সিঁথি থানার পেয়ারা বাগান এলাকায় প্লাস্টিকে মুড়িয়ে বৃ্দ্ধা মাকে ফেলে গেল মেয়ে। অমানবিক আচরণ খোদ উত্তর কলকাতার সিঁথি থানার পেয়ারা বাগান এলাকায়।
নিজের আসন্ন মৃত্যুকে কি অনুভব করতে পেরেছিলেন কিশোর কুমার? তা নাহলে অনুষ্ঠানের শেষের দিকে এসে কেন তিনি সেদিন ভারাক্রান্ত মনে মাইকের সামনে বললেন, 'হয়তো কলকাতায় এটাই আমার শেষ আসা।' কেন তিনি পরপর দুটি বাংলা স্যাড সং ('তোমার বাড়ির সামনে দিয়ে আমার মরণযাত্রা' আর 'আশা ছিল ভালোবাসা ছিল') অনুষ্ঠানের শেষ গানটিও ধরলেন দুঃখের সুরেই? 'আমি যে কে তোমার / তুমি তা বুঝে নাও'...? আর সেই গানের মাঝামাঝি 'ওপারের ডাক যদি আসে / শেষ খেয়া হয় পাড়ি দিতে'...যখন তিনি গাইছিলেন সুর তখন সত্যিই কান্না হয়ে ঝরছে কিশোর কুমারের গলায়।
'কে দলের প্রধান হবেন' এবং 'এলাকা কার দখলে থাকবে', এই নিয়ে গণ্ডগোলের সূত্রপাত। উত্তর দমদম পুরসভার তিন ওয়ার্ডের নিমতা থানার বেলঘড়িয়া এক্সপ্রেস লাগোয়া ছোট ফিঙ্গা অঞ্চলের সাবিত্রী পল্লীতে বৃহন্নলাদের গোষ্ঠী সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রাণ হারালেন রুপান্তরকামী সুমনা ধর।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রের খবর, কুলতলী থানার রাধাবল্লভপুর, মল্লিকপুর এলাকা থেকে তামিলনাড়ুতে কাজের জন্য ২৭ জন শ্রমিক রবিবার রাত পৌনে বারোটা নাগাদ রওনা দিয়েছিলেন ঐ পিকআপ ভ্যানে চেপে। হাওড়া স্টেশন পৌছনোর আগেই ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল ছয় জনের।