কনফেডারেশন অব স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজের প্রধানের বক্তব্য হল, মুখ্যমন্ত্রী এই ১০৫% ডিএ দেওয়ার কথাটা রাজনৈতিক কারণে সাধারণ মানুষকে ভুল বোঝাবার উদ্দেশ্যে বাজারে ছেড়েছেন।
শিক্ষক সমিতির বক্তব্য, করোনার সময় থেকে সরকারি বিদ্যালয়ে ছাত্র-ভর্তি বৃদ্ধি পেয়েছে। অথচ, রাজ্য সরকার প্রয়োজনীয় সংখ্যক স্কুল স্থাপন না করে কম ছাত্র-যুক্ত স্কুলগুলিকে বন্ধ করে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে।
সরকারের পক্ষ থেকে স্কুলকে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হয় যে এইচআইভি পজিইভ হওয়ার কারণে কাউকে ছুটিতে পাঠানো যায় না। এই ঘটনার পরই ফের স্টাফ রুমে ডাক পান সৌমিত্র।
রাজ্যের মানুষকে মদ্যপান থেকে দূরে রাখতেই এবার কড়া পদক্ষেপ নিল বিজেপি প্রশাসন।
বৃহস্পতিবার মেদিনীপুরের একটি প্রশাসনিক সভায় এই নিয়ে মুখ খুললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যের পাওনা টাকা দিচ্ছে না বলেও দাবি করেন তিনি।
পঞ্চায়েত নির্বাচনকে সামনে রেখে পেন ডাউনের হুঁশিয়ারি আগেই দিয়েছিল সরকারি কর্মচারীদের সংগঠন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। রাজ্য সরকারের এই নতুন ঘোষণায় কী প্রতিক্রিয়া আন্দোলনকারীদের?
কলকাতা হাই কোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল, পরের তিন মাসের মধ্যে সরকারি কর্মীদের বকেয়া ডিএ মেটাতে হবে রাজ্য সরকারকে। যার জেরে রাজ্যের সরকারি কর্মীদের ৩১ শতাংশ হারে ডিএ দিতে হবে।
WBCADC নিয়োগ ২০২৩ চাকরির বিজ্ঞপ্তির অধীনে পূরণ করা হবে। আগ্রহী এবং যোগ্য প্রার্থীরা ৭ মার্চ ২০২৩ তারিখে বা তার আগে এই পদগুলির জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারেন।
আদালত জানিয়ে দিয়েছে, এই মহার্ঘ ভাতা বা ডিএ সরকারি কর্মীদের আইনি অধিকার। ডিএ তাই দিতেই হবে। এরপর জল গড়িয়েছে বহু দূর। সরকারও জানিয়ে দিয়েছে রাজ্যের কর্মীরা কেন্দ্রের কর্মীদের হারে ডিএ চাইলে চলে না।
দেশ জুড়ে কোভিড -১৯ কেসের বৃদ্ধির আশঙ্কার মধ্যে জারি করা আদেশে বলা হয়েছে যে এই নির্দেশিকাটি ১২ জানুয়ারী,২০২৩থে কে ৩০ দিনের জন্য রাজ্যের সমস্ত অংশে প্রযোজ্য হবে।