বিক্ষোভ, অবরোধ তোলার জন্য মঙ্গলবার কুড়মি সম্প্রদায়ের সঙ্গে বৈঠক করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। কিন্তু, সরকারের অবজ্ঞাকেই দায়ী করেছেন এই সম্প্রদায়ের নেতারা।
পূর্ণাঙ্গ শুনানির জন্য যে সময়ের দরকার, ততটা সময় আজ ছিল না। সেই কারণেই মামলার শুনানি পিছিয়ে দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার কুর্মি-রাজ্যসরকার বৈঠক, তার আগে পর্যন্ত আন্দোলন শিথিল রাখার কথা বললেন আন্দোলনকারীরা। ইতিমধ্যেই বাতিল ৫০০ ট্রেন।
রাজ্য সরকারের প্রতি তাঁদের পালটা বার্তা,'সরকারি কর্মচারীদের প্রতি সৎ মনোভাব দেখান।' রাজ্য সরকারের হুঁশিয়ারির প্রভাব কোনওভাবেই আন্দোলনে পড়বে না বলে সরকারি কর্মীদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
করোনা মোকাবিলায় কী কী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত সেবিষয় আলোচনা করা হয়। এই বৈঠকের পরই শনিবার নতুন বিবৃতি জারি করা হয়। প্রত্যেককে মাস্ক পরার পরামর্শ দিচ্ছে সে রাজ্যের সরকার।
গত সপ্তাহে, রাম নবমী মিছিলের সময় এবং পরে, হাওড়া এবং হুগলি জেলার কিছু জায়গায় দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি টি.এস. শিবগ্নানামের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ বলেছে যে প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই ভালো।
কলকাতা হাইকোর্ট বাংলা সরকারকে হনুমান জয়ন্তী উদযাপনের সময় শান্তি বজায় রাখতে পুলিশকে সহায়তা করার জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনীকে অনুরোধ করার নির্দেশ দিয়েছে।
রিষড়ার ঘটনা নিয়ে অমিত শাহের কাছে নালিশ জানালেন বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদার। অন্যদিকে ঘটনার তীব্র নিন্দা অমিত মালব্য ও লকেট চট্টোপাধ্য়ায়ের মুখে।
ষষ্ঠ পর্যায়ের ক্যাম্পে একাধিক পরিষেবার আবেদন পত্র জমা দেওয়া যাবে। উল্লেখ্য গত দু'বছরে মোট ৩ লাখ ৭৫ হাজার ক্যাম্প হয়েছে।
তবে বিরোধী দলনেতার মন্তব্যে চুপ করে নেই মুখ্যমন্ত্রীও। কেন্দ্রীয় সরকাররের বঞ্চনার বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছেন তিনি। বাংলার অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়েও রাজ্যকে কটাক্ষ করেন তিনি।