শিক্ষক দিবস উপলক্ষ্যে পুরুলিয়ার ঝালদা ১ নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির উদ্যোগে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিভিন্ন জনকল্যাণ প্রকল্প রূপায়নের জন্য সচেতনতা শিবির এবং শিক্ষক সম্মান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল।
সোশ্যাল মিডিয়া ভরে গিয়েছিল শুভেচ্ছাবার্তা ও বিভিন্ন পোস্টের মাধ্যমে। বাদ যাননি মহিন্দ্রা গ্রুপের চেয়ারম্যান আনন্দ মহিন্দ্রাও। তবে একটু অন্যভাবে শিক্ষক দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তিনি।
কোচ-ছোট্ট দুটো শব্দ। কিন্তু তাঁরা বদলে দিয়েছেন ছাত্রদের জীবনের মানে, জীবনের মান।
বিশ্বভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পডুয়ারা আন্দোলন থেকে সরছে না। শুরু করেছে রিলে আনশন। পাশাপাশি সকালবেলায় ফুল হাতে উপাচার্যের বাড়ির সামনে অবস্থান।
শিক্ষক দিবসে আরজিকর হাসপাতালে বিষপানকারী শিক্ষাকার শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিলেন শুভেন্দু অধিকারী। এদিন বিকেলে শিক্ষকদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আরজিকরের ৩ শিক্ষিকাকেই বেছে নিলেন রাজ্য়ের বিরোধী দল নেতা।
তবে শুধুমাত্র শিশুদেরই নয়, এলাকাবাসীকে করোনা নিয়ে সচেতন করতে বিতরণ করা হল মাস্ক, স্যানিটাইজার ও সাবান।
জন্ম থেকেই দৃষ্টিহীন অমিত দে। বেহালা ব্লাইন্ড স্কুলে হোস্টেলে থেকে পড়াশোনা করেছেন। লেখাপড়ায় খুবই ভালো ছিলেন তিনি। প্রথম বিভাগে পাশ করার পর ১৯৯৫ সালে ভর্তি হন স্কটিশ চার্জ কলেজে।
'জন্ম দিয়েছে বাবা-মা কিন্তু মানুষ করেছে শিক্ষকরা', শিক্ষক দিবসে এমনই বার্তা দিলেন কলকাতা পুরসভার মুখ্য প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম। তবে পাশাপাশি ত্রিপুরায় শিক্ষক ইস্যুতেও বিপ্লব দেবের সরকারকে তোপ দাগলেন পরিবহণ মন্ত্রী।
রবিবার শিক্ষক দিবসে সকাল থেকেই আকাশ মেঘলা। রাত পেরোলেই নিম্নচাপের জেরে ভারী বৃষ্টি উত্তরবঙ্গে।
১৯৫৮ সালে স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শে পুরুলিয়ার বোঙাবাড়িতে এই স্কুলের প্রতিষ্ঠা। এরপর থেকে রাজ্য শিক্ষাক্ষেত্রে এক উজ্জ্বল নাম পুরুলিয়া রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যাপীঠ। পষ্ণম থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত এই বিদ্যালয় একটি আবাসিক প্রতিষ্ঠান। প্রায় হাজারের কাছাকাছি ছাত্রদের নিয়ে আগামী-র পথে এগিয়ে চলেছে পুরুলিয়া রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যায়পীঠ। স্বামী বিবেকানন্দের ভাবদর্শে এই বিদ্যালয়ে ইংরাজি ও বাংলা মাধ্যমে পঠন-পাঠনের সুযোগ রয়েছে।