প্রকাশ হল স্কুল সার্ভিস কমিশনের বিজ্ঞাপন। ২০১৬ সালে শেষ বার নিয়োগ হয়েছিল। তারপর ফের নিয়োগ হতে চলেছে। তবে, কবে পরীক্ষা হবে এখনও জানা যায়নি। সূত্রের খবর, মাস খানেকের মধ্যে প্রকাশিত হবে বিজ্ঞাপন।
নিয়োগপত্র হাতে না পাওয়া পর্যন্ত আন্দোলন জারি থাকবে বলে জানিয়েছেন চাকরিপ্রার্থীরা। এ নিয়ে রাজ্য সরকারকে ফের এক হাত নিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।
আতঙ্ক ছড়িয়েছে বাকি পড়ুয়া ও অভিভাবকদের মধ্যে। স্কুলের সব ছাত্র ছাত্রীকে আপাতত বাড়ি পাঠিয়ে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
ডায়মন্ড হারবার পুরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের রাজারতালুকের বাসিন্দা ধনঞ্জয় দাস। তিনি পেশায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। বাড়ি থেকে সম্বন্ধ করেই তাঁর বিয়ে হয়েছিল ফলতার দিঘিরপাড়ের বাসিন্দা বছর তিরিশের এক যুবতীর সঙ্গে।
১৪ তারিখ রাতে মুন্সিডাঙ্গার বাড়ি ঘিরে ফেলে এসটিএফের বিশেষ টিম। রাতের বেলা এলাকাতে এত পুলিশের উপস্থিতি দেখে স্বভাবতই অবাক হয়ে যান স্থানীয় বাসিন্দারা।
বাতিল করা হল ৬ শিক্ষকের চাকরি। সোমবার কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ ৬ শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিল। অভিযোগ, বেশি নম্বর পাওয়া প্রার্থীকে বঞ্চিত করে সেই ছয় জন শিক্ষককে নিয়োগ করা হয়েছিল।
২০২০ সালের মার্চ মাস থেকে অতিমারি করোনার প্রকোপের কারনে সংক্রমণ প্রতিরোধে দেশজুড়ে বন্ধ করে দেওয়া হয় সমস্ত স্কুল কলেজ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। রাজ্য সরকার মাঝে নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেনীর পঠন পাঠন শুরু করলেও করোনার প্রকোপ বাড়তে থাকায় তাও দুসপ্তাহ পরে বন্ধ করে দেয়।
সংগঠন সূত্রে জানানো হয়েছে, রাজ্যের সমগ্র শিক্ষা অভিযানের শিক্ষক, শিক্ষাকর্মীদের বিভিন্ন পেশাগত সমস্যার সমাধানের জন্য এই অভিযান।
১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে রাজ্যে খুলছে প্রাথমিক ও উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয়। সেই সঙ্গে মঙ্গলবার থেকে শুরু হল দুয়ারে সরকার প্রকল্প। পুরনিগম এলাকার শিক্ষক-শিক্ষিকারা একসঙ্গে কীভাবে দুদিক সামলাবেন সেই নিয়ে কপালে চিন্তার ভাঁজ।
শুধু শেখানোই নয়, বরং ধরে ধরে তার ঠিক ভূলের জায়গাগুলোকে সুধরেও দিচ্ছে সে। বুঝিয়ে বলছে, কোন খানে ঠিক কোন সুরটা ভুল আর ঠিক, বিচক্ষণতার সঙ্গে করছে বিশ্লেষণও।