ক্রমশ ঘনীভূত হচ্ছে আনিস খান হত্যাকাণ্ডের রহস্য। কারা আনিসকে মারলো, কাদের নির্দেশে মারা হল, জোরালো হচ্ছে এই প্রশ্ন গুলো, এবার সিবিআই তদন্তের সঙ্গে পুলিশমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিও তুলল মালদহে ছাত্র-সমাজ।
ছাত্রনেতা আনিস খানের মৃত্যু নিয়ে তোলপাড় গোটা বাংলা। যেখানে মৃত্যুর নিশানায় খোদ রাজ্যের পুলিশ বাহিনী সেখানে রাজ্যের প্রশাসন ব্যবস্থার উপর আস্থা হারিয়েছে আনিসের পরিবার। তাঁদের দাবি আনিস মৃত্যকাণ্ডের সঠিক কিনারায় পৌঁছাতে সিবিআই তদন্ত হোক। এক সময় রিজওয়ানুর রহমানের আত্মহত্যার সিবিআই তদন্ত দাবি করেছিলেন খোদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে এবার আনিসের ক্ষেত্রে সেই একই পথ অনুসরণ করতে আপত্তি কোথায়? প্রশ্ন পরিবারের তরফে।
সরকারি তদন্ত নিয়ে মুখ খুলতে দেখা গেল বিজেপি-র সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষকে। দিলীপের দাবি হিম্মত থাকলে সিবিআই তদন্ত চেয়ে দেখাক রাজ্য।
গোটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে ক্ষোভে ফুঁসছে এলাকাবাসী। তাদের দাবি অবিলম্বে পুলিশ তদন্ত শুরু করে ঘটনার সঙ্গে যুক্ত সকলকে গ্রেফতার করার ব্যবস্থা করুক পুলিশ।
ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জ বা এনএসই-র (NSE) প্রাক্তন ম্য়ানেজিং ডিরেক্টর তথা সিইও চিত্রা রামকৃষ্ণকে (Chitra Ramkrishna) জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করল সিবিআই (CBI) করেছে। কুখ্যাত টিক বাই টিক স্টক এক্সচেঞ্জ ম্যানিপুলেশন মামলা (Tick by Tick Stock Exchange Manipulation Case) ছাড়াও হিমালয়ে বসবাসকারী এক যোগীর সঙ্গে স্টক এক্সচেঞ্জের গোপন তথ্য ভাগ করে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
রাজ্যের গ্রুপ সি নিয়োগ মামলায় এখনই সিবিআই অনুসন্ধান করা যাবে না। এখনই কারও চাকরি যাচ্ছে না, শুক্রবার এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য এল বড়সড় সুখবর।
বহুদিন ধরে গ্রুপ সি নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল। ঘটনার জল গড়িয়েছিল আদালত পর্যন্ত। ১৫ ফেব্রুয়ারি সেই মামলায় ৩৫০ জনের নিয়োগ বাতিল করে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সিঙ্গল বেঞ্চ।
নিজাম প্যালেস থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে দেব বলেন, "কিছুই হয়নি। আমাকে স্টেটমেন্ট দিতে বলল। আমি সেই স্টেটমেন্ট দিলাম। ব্যাস, এইটুকুই।"
এর আগে গ্রুপ ডি নিয়োগের মামলাতেও একই ধরনের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। এবারও অভিযোগ যেহেতু একইরকম গুরুতর, তাই এবারও সিবিআই অনুসন্ধানই চান বিচারপতি।
আজ তাঁর পরনে ছিল আকাশি শার্ট, ফরমাল ট্রাউজার, বাঁ হাতে হলুদ রঙের শীত পোশাক। আর করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে মাস্ক পরেছিলেন তিনি। তাঁর শরীরী ভাষায় কোনও ভয় বা চিন্তার ছাপ একেবারেই ছিল না।