দেব নিজে যুক্ত, নাকি কোনও তথ্যসূত্রকে কেন্দ্র করে এই নোটিস, তা জানা না গেলেও এই মামলায় এবার নাম জড়ালো টলিউড সুপারস্টারের। বেশ কয়েকদিন ধরেই জল্পনায় ও পুলিশি নজরে এই মামলা।
অনুব্রতকে দু'বার তলব করেছে সিবিআই। কিন্তু, একবারও হাজিরা দেননি তিনি। বরং অসুস্থতার কথা জানিয়ে এড়িয়ে গিয়েছেন হাজিরা। তারপরই গতকাল রক্ষাকবচের জন্য কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন করেন তিনি।
২০২১ সালের ২ মে বিধানসভা ভোটের ফল ঘোষণার দিন বিজেপি কর্মী অভিজিত্ সরকারকে খুনের অভিযোগ ওঠে। পরিবারের অভিযোগ, শ্বাসরোধ করে, মাথায় ভারী কিছু দিয়ে আঘাত করে খুন করা হয় তাঁকে।
ভোট পরবর্তী হিংসার তদন্তে আরও দুটি মামলা রুজু করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। পুরভোটের দোরগড়ায় রায়নায় অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় খুনের মামলা রুজু করা হয়েছে, পাশাপাশি বারাসাতে খুনের চেষ্টার ঘটনায় মামলা রুজু করতে চলেছে সিবিআই।
এসএসসি গ্ৰুপ ডি মামলায় সিবিআই অনুসন্ধানকে নাকচ করল কলকাতা হাইকোর্ট। বদলে এই অনুসন্ধানের দায়িত্বভার তুলে দেওয়া হয়েছে বিশেষ অনুসন্ধানকারী দলের উপর। সোমবার এমনটাই জানানো হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের তরফে। শুনানিতে একক বেঞ্চের রায় খারিজ করে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ।
সিবিআই অনুসন্ধানের বিরোধিতা করা হয় স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে। এসএসসি-র হয়ে সওয়াল করেন আইনজীবী কিশোর দত্ত। তিনি হাইকোর্টে একাধিক পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন।
সোমবার কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে বিজ্ঞপ্তি জারি করে বলা হয়েছে, জনস্বার্থে ও নির্দিষ্ট প্রয়োজনে প্রতিরক্ষা সচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব, 'র' (RAW) প্রধান ও আইবি প্রধানের মেয়াদ বাড়ানো যেতে পারে।
একটি বিবৃতি জারি করে জানান হয়েছে, সংসদে অধিবেশন চলছে না। তাই অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্যই এই অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে।
দিলীপ ঘোষ বলেন, "সিবিআইয়ের উপর লোকের ভরসা রয়েছে। সিবিআই তদন্ত করতে রাজিও আছে। অতএব, যেভাবে নারদা, সারদার উপর কোর্ট দায়িত্ব দিয়েছেন, মানুষের ইচ্ছার উপরে গুরুত্ব দিয়ে এটারও তদন্ত দেওয়া উচিত। তা না হলে রাজ্য সরকারের এত বড় দুর্নীতি প্রকাশ্যে আসবে না।"
রাতভর বৃষ্টির জেরে তাঁর নিজের বিধানসভা এলাকা জলমগ্ন। তাই দিনভর সেখানে তদারকির কাজে ব্যস্ত থাকবেন তিনি। এর ফলে আজ হাজিরা দিতে পারবেন না বলে সিবিআইকে জানিয়েছেন সবংয়ের বিধায়ক।