১০ সেপ্টেম্বর রাজারহাট থানার চাঁদপুর ঘোষ পাড়ার বাসিন্দা সঞ্জয় হুল পাত্রের মৃত্যু হয় রাজারহাটের পুলিশ লকআপে। এই ঘটনায় রণক্ষেত্রের চেহারা নিয়েছিল রাজারহাট এলাকা। 

কয়লাকাণ্ডে তদন্তের জন্য গতকাল দিল্লিতে ইডির মুখোমুখি হয়েছিলেন অভিষেক। সেখানে প্রায় তাঁখে ৯ ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করেন ইডি আধিকারিকরা। এরপর বাইরে এসে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বিজেপিকে একহাত নেন তিনি।

এই ঘটনার পিছনে ভোট পরবর্তী হিংসার ঘটনা জড়িয়ে রয়েছে কিনা তা জানার চেষ্টা করছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। ওই গ্রামে পৌঁছে স্থানীয়দের পাশাপাশি কিশোরীর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও কথা বলেন তাঁরা।

খুনের ঘটনায় ৭ জুন নলহাটির মোড়লপাড়ার বাসিন্দা মইনুদ্দিন শেখ ওরফে মাইনুকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ১৭ জুন আত্মসমর্পণ করেছিল নলহাটির শেখ পাড়ার বাসিন্দা আজিমুদ্দিন শেখ। ২৮ আগস্ট আত্মসমর্পণ করেছিল নলহাটির ছায়াপল্লির বাসিন্দা ইমরান শেখ।

ভোট পরবর্তী হিংসার তদন্ত করতে সেই নন্দীগ্রামে পৌঁছাল সিবিআইয়ের বিশেষ দল। সিবিআইয়ের পাশাপাশি আজ সেখানে পৌঁছেছে সিআইডিও। 

রাজ্যে ভোট পরবর্তী হিংসার তদন্তে নেমে নতুন করে ১১টি এফআইআর দায়ের করল সিবিআই। হিংসায় জড়িতদের বিরুদ্ধে এই এফআইআর দায়ের করা হয়েছে।

ভোট পরবর্তী খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল হাইকোর্টের বৃহত্তর বেঞ্চ। ৬ সপ্তাহের মধ্যেই সেই রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ভাঙচুর করা, আগুন লাগানো, মারধর করা, ঘরছাড়া করার মতো অপেক্ষাকৃত কম অশান্তির ঘটনায় সিট গঠন করারও নির্দেশ দিয়েছে আদালত। 

সিবিআই-এর বিশেষ পদে থাকাকালীন তীব্র বিতর্কে জড়িয়েছিলেন রাকেশ আস্থানা। ফের তাঁর উপরই আস্থা রেখে তাঁকে দিল্লির দায়িত্ব দিলেন অমিত শাহ। 

ভুয়োদের ছড়াছড়ি রাজ্যে। পুলিশের জালে রোজই ধরা পড়ছে ভুয়ো সিবিআই, আইএএস ও আইপিএস অফিসার। ভুয়ো আইএএস দেবাঞ্জন দেবকে দিয়ে শুরু হয়েছিল এই তালিকা। তারপর ধীরে ধীরে সেই তালিকায় যুক্ত হচ্ছেন অনেকেই। 

 ভুয়ো সিবিআই অফিসারের নাম করে বিজেপির দাপুটে নেতাকে টাকা চেয়ে ব্ল্যাকমেল। ব্ল্যাকমেইলের শিকার হলেন কান্দি মহকুমার দাপুটে বিজেপি নেতা তথা গত বিধানসভা নির্বাচনের প্রার্থী গৌতম রায়