‘শাড়ি পরা ‘আমি’কে কেউ দেখছে! বেশ লাগত’, এশিয়ানেট নিউজ বাংলায় ফাঁস করেছিলেন ঐন্দ্রিলা

নায়িকার জবাব, ‘এক দম ছোট বেলার থেকেও কলেজ বেলার পুজো বেশি ভাল ছিল। তখন শাড়ি পরা ছিল। বন্ধুদের সঙ্গে প্যান্ডেলে ঘোরা ছিল। আর ছিল চোখে চোখ রাখা।’

ঐন্দ্রিলা শর্মা ভেন্টিলেশনে। তাঁর পুরনো ভিডিয়োই আপাতত তাঁর অনুরাগীদের সঙ্গী। কখনও তিনি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে হাতে হাত রেখে নাচছেন। জড়িয়ে ধরছেন ‘দাদা’কে। কখনও ‘দিদি নম্বর ১’-এ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে অতীত লড়াইয়ের কথা বলতে বলতে শিউরে উঠছেন। কান্নায় ভেঙে পড়ছেন। আবার কখনও সব্যসাচী চৌধুরীর সঙ্গে সাক্ষাৎকার দিচ্ছেন। সেখানেও তাঁর দুষ্টুমি, খুনসুটির অন্ত নেই! পুজোর আগে এশিয়ানেট নিউজ বাংলার প্রতিনিধির সঙ্গে একান্ত আড্ডা দিয়েছিলেন ‘জিয়ন কাঠি’র নায়িকা। কথায় কথায় কী কী গোপন কথা ফাঁস করেছিলেন তিনি?

সেদিনের খোশগল্প দুর্গাপুজো নিয়ে। ২০২২-এর দুর্গাপুজো ঐন্দ্রিলার কাছে মনে রাখার মতোই। গত বছর অসুস্থ শরীর নিয়েই তিনি হেঁটে হেঁটে অল্প ঠাকুর দেখেছিলেন। এ বছরে তিনি ঝরঝরে। আগে ভাগে রূপচর্চাও শুরু করে দিয়েছিলেন। নেল আর্ট করিয়ে লম্বা, টানা আঙুল আরও সুন্দর করেছিলেন। পুজোয় সাজবেন বলে কাঞ্চিপুরম শাড়িও কিনেছেন। আর ছিল একমুঠো পুজো শ্যুট। বিভিন্ন ডিজাইনারের সুন্দর সুন্দর পোশাকে সেজে পুজোর আগেই ঝলমলে ঐন্দ্রিলা। কথায় কথায় এই সময়েই তিনি ফিরে গিয়েছিলেন তাঁর ছোট বেলার পুজোয়। জানতে চাওয়া হয়েছিল, দুই বয়সের পুজোর মধ্যে মস্ত ফারাক। কেমন ছিল ফেলে আসা দিনের পুজো? স্মৃতির পর্দা সরিয়ে নায়িকার জবাব, ‘এক দম ছোট বেলার থেকেও কলেজ বেলার পুজো বেশি ভাল ছিল। তখন শাড়ি পরা ছিল। বন্ধুদের সঙ্গে প্যান্ডেলে ঘোরা ছিল। আর ছিল চোখে চোখ রাখা। শাড়ি পরেছি। মানানসই সেজেছি। তার পরে যদি কেউ চোখে চোখ রাখত, মনটাই ফুরফুরে হয়ে যেত! সে সব স্মৃতি এখনও তাজা।’

Latest Videos

 

 

ঐন্দ্রিলা বরাবরই বসন্ত বাতাস-সম! নিজেও আনন্দে ভাসছেন। সবাইকে আনন্দে রাখছেন। সেটা পুজো হোক বা রোজের দিন। তবে পুজো এলেই তিনি বড্ড পরিবারঘেঁষা হয়ে পড়েন। তাঁর কথায়, ‘সারা বছর সবাইকে তো এক সঙ্গে পাই না। মা-আমি, বাবা-দিদি যে যার মতো ব্যস্ত। পুজোর ক’টা দিন আমরা এক সঙ্গে। দেখতে দেখতে দিনগুলো কেটে যায়।’ তার সঙ্গে রয়েছে প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঠাকুর দেখা। সব্যসাচীকে নিয়ে ফুচকা খাওয়া। তাঁর দাবি, প্যান্ডেলে না ঘুরলে আর ফুচকা না খেলে আর পুজো কী হল! সব্যসাচী আর তিনি এক সহ্গে বেরোলে লোকে ছেঁকে ধরে না? মিষ্টি হাসির সঙ্গে আরও মিষ্টি উত্তর, ‘সাধারণত রাত ২টোর সময় ঠাকুর দেখতে বের হই। তখন লোক কমই থাকে।’ তার পরেই সহজ সমাধান, তাঁরা তো দর্শকদের মনোরঞ্জনের জন্যই এত পরিশ্রম করেন। অনুরাগীরা ঘিরে না ধরলে তাঁদেরই বা ভাল লাগবে কেন?

আরও পড়ুন

‘ভেন্টিলেশনেও লড়াই জারি, মাটি কামড়ে পড়ে ঐন্দ্রিলা’, হাসপাতাল থেকে দেখে এসে আর কী জানালেন রিমঝিম?

‘যার কাছে প্রার্থনা তিনি ফেসবুক করেন?’ সব্যসাচী-ঐন্দ্রিলাকে বিঁধলেন ঋত্বিক!

‘সিরিজে সব্যসাচীও ছিলেন, ঐন্দ্রিলা কিন্তু আমার সঙ্গে প্রেমের দৃশ্যে সাবলীল’! স্মৃতি উজাড় নায়কের

 

Share this article
click me!

Latest Videos

Malda-র রাস্তায় সেফ ড্রাইভ সেফ লাইফ কর্মসূচি! সচেতনার বার্তা র‍্যালির মাধ্যমে
RG Kar Case Update Today : চাইলেন না চরম শাস্তি! মোক্ষম চাল দিলো অভয়ার পরিবার | Calcutta High Court
এবার আগুনের গ্রাসে অন্য এলাকা! পুড়ছে স্যান দিয়েগো কাউন্টির একাধিক অংশ San Diego fire | Wildfires
Suvendu on Kartik Maharaj : কেন পদ্মশ্রী পাচ্ছেন কার্তিক মহারাজ? খোলসা করে সবটাই বললেন শুভেন্দু
Suvendu on Trump : ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশংসায় পঞ্চমুখ শুভেন্দু অধিকারী, কারন জানলে অবাক হবেন