বৈঠকে আনন্দ শর্মা বিজেপির যোগ দেওয়ার বিষয় নিয়ে জেপি নাড্ডার সঙ্গে আলোচনা করেছিলেন। কংগ্রেসের তরফেও এই দাবি প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। তবে আনন্দ শর্মা বলেছেন, দল বদলের দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন।
আবারও কী ভাঙনের সামনে দাঁড়াতে চলছে কংগ্রেস? বিজেপি-র সভাপতি জেপি নাড্ডার সঙ্গে কংগ্রেসের G-23 গ্রুপের নেতা আনন্দ শর্মার বৈঠকের কথা সামনে আসার পরই সেই জল্পনাই উস্কে দিল। সূত্রের খবর হিমাচল প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের আগেই জেপি নাড্ডা কথা বলেছিলেন আনন্দ শর্মার সঙ্গে। সেই সময়ই আনন্দ শর্মা রাজ্যসভায় নির্বাচিত হয়েছিল।
সূত্রের খবর বৈঠক সেই বৈঠকে আনন্দ শর্মা বিজেপির যোগ দেওয়ার বিষয় নিয়ে জেপি নাড্ডার সঙ্গে আলোচনা করেছিলেন। কংগ্রেসের তরফেও এই দাবি প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। তবে আনন্দ শর্মা বলেছেন, দল বদলের দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন। বলেছেন জেপি নাড্ডার সঙ্গে তিনি যদি দেখা করেও থাকেন তাতে ভুল কিছু নেই। কারণ তিনি বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি হিসেবে জেপি নাড্ডার সঙ্গে দেখা করেননি। তাঁরা একই রাজ্য থেকে এসেছেন। সেই কারণেই তাঁরা কথা বলতে পারেন। এই আলোচনার কোনও তাৎপর্য নেই।
যদিও কংগ্রেসের বিদ্রোহী নেতা হিসেবেই পরিচিত আনন্দ শর্মা । তিনি জানিয়েছেন এখনও পর্যন্ত তিনি কংগ্রেসের সদস্য। যদি জেপি নাড্ডার সঙ্গে তাঁর দেখা করার প্রয়োজন থাকে তাহলে তিনি সরাসরি সেখানে যাবেন। লুকিয়ে চুরিয়ে যাবেন না। তাঁদের মধ্যে আদর্শগত ফারাক রয়েছে। কিন্তু দুটি মানুষ তো দুটি মানুষের সঙ্গে কথা বলতেই পারে। এই যুক্ত খাড়া করেছেন আনন্দ শর্মা।
কংগ্রেসের প্রথম সারির নেতা আনন্দ শর্মা। G-23 দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতা তিনি । সূত্রের খবর বিজেপিও G-23 গ্রুপের বেশ কয়েকজন নেতার সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে। তাদের মধ্যে একজন হতেই পারেন আনন্দ শর্মা। তবে এই বিষয়ে এখনও পর্যন্ত দুই দলের পক্ষ থেকে কিছু জানান হয়নি। যাইহোক আনন্দ শর্মা হলেন সেই নেতা যিনি দলের নির্বাচন দ্রুত চেয়ে সনিয়া গান্ধীর কাছে চিঠি লিখেছিলেন। যা নিয়ে একটা সময় তোড়পাড় হয়েছিল দেশের রাজনীতি। প্রাকাশ্যে এসেছিল গান্ধী পরিবার বনাম কংগ্রেসের প্রথম সারির নেতৃত্বের বিবাদ।
একদম নিশ্চিহ্ন ক্যান্সার, মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে ভারতীয় বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ মহিলা কঠিন অভিজ্ঞতা জানালেন
Breaking News: মন্ত্রিত্ব ছাড়লেন মুক্তার আব্বাস নাকভি, সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী ছিলেন তিনি
নূপুর শর্মার মাথা কেটে ফেলার হুমকি, রাতের অন্ধকারে গ্রেফতার আজমেঢ় দরগার ধর্মগুরু