এবার কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীকে সরাসরি নিশানা করেন বিজেপির দুই শীর্ষস্থানীয় নেতা। একজন বললনে হেরে বা লুজার। আর অন্যজনের কাছে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি হল অযোগ্য প্রিন্স, যিনি ভুয়ো খবর ছড়াতে পারদর্শী।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে প্রকাশিত খবরকেই হাতিয়ার করে রাহুল গান্ধী নিশানা করেছিলেন বিজেপিকে। তার উত্তরে রবিশঙ্কর প্রসাদ রাহুল গান্ধীকে হেরোর তকমা দিয়েছেন। তিনি বলেন যেসব মানুষ হেরে যায় তাঁরা নিজের দলের লোকেদের মধ্যেই প্রভাব বিস্তার করতে ব্যর্থ। তাই তাঁরা মনে করে গোটা বিশ্বকেই আরএসএস আর বিজেপি প্রভাবিত করছে। নির্বাচনের আগে রাহুল গান্ধীও তথ্য পাওয়ার জন্য কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা ও ফেসবুকের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল বলেও অভিযোগ করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।
অন্যদিকে বিজেপি প্রধান জেপি নাড্ডাও নিশানা করেন রাহুল গান্ধীকে। তিনি রাহুল গান্ধীকে উদ্দেশ্য করে হেরো বলার পাশাপাশি অযোগ্য রাজকুমার করেও কটাক্ষ করেন। রাহুল গান্ধী পিএমকেয়াস ফান্ড নিয়ে ক্রমাগত নিশানা করে যাচ্ছেন বিজেপিকে। তার উত্তর দিতে গিয়ে বিজেপির প্রধান জেপি নাড্ডা রাহুলকে উদ্দেশ্য করে সোশ্যাল মিডিয়ায় দেওয়া বার্তায় বলেন এটা তখনই সম্ভব যখন একজন অযোগ্য় রাজকুমার কোনও একটি প্রবন্ধ না পড়েই সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে দেন। তিনি আরও বলেন অন্যান্য আরটিআই সম্পর্কে বিষদে জানতেই তথ্যের অধিকার বলে মামলা দায়ের করা হয়েছিল। আর পুরো স্বচ্ছ একটি বিষয় নিয়ে জলঘোলা করছেন। ভুয়ো সংবাদ ছড়িয়ে দেওয়াতেও তাঁর জুড়ি মেলা ভার বলেও মন্তব্য করেন নাড্ডা।
নেতৃত্ব নিয়ে আবার প্রকাশ্যে কংগ্রেসের বিবাদ, 'ফেসবুককাণ্ড' ইস্যু করে ধাপাচাপা দেওয়ার চেষ্টা ..
পুতিনের প্রাক্তন বান্ধবী ছিল 'র' এজেন্ট, ভারতীয় গোয়েন্দাদের নজরে ছিলেন রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ...
শাহিনবাগ নিয়ে সরগরম দিল্লির রাজনীতি, ভোট পেতেই আন্দোলন বলে বিজেপিকে নিশানা আপের ...
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ মোকাবিলায় পিএমকেয়ারস ফান্ড তৈরি করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এই ফান্ডের বিরুদ্ধে আর্থিক অস্বচ্ছতার অভিযোগ তুলে প্রথম থেকেই বিরোধীরা সরব হয়েছে। তথ্যের অধিকার আইনে মামলা দায়ের করা হলেও প্রধানমন্ত্রীর দফতর এ বিষয়ে কোনও তথ্য দিতে চায়নি। আর তাই নিয়েই রাহুল গান্ধী বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী প্রশ্ন এড়িয়ে যাওয়ার বিষয়ে রীতিমত যত্নশীল।