অবশেষে ধর্ষণকান্ডে কড়া শাস্তির রায় শোনাল আদালত! সুবিচার পেলেন নির্যাতিতা

আরজি কর কান্ড নিয়ে গোটা দেশ উত্তাল। ধর্ষিতার সুবিচার চেয়ে পথে নেমেছেন লাখো মানুষ। সিবিআই তদন্তে বেরিয়ে আসছে একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য। আরজি কর মামলা গিয়ে পৌঁছেছে সুপ্রিম কোর্টেও। এই পরিস্থিতিতে আরেক ধর্ষণকান্ডে কড়া শাস্তির রায় শোনাল আদালত।

Parna Sengupta | Published : Aug 21, 2024 5:49 AM IST
113

আরজি করে কর্মরত তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় উত্তাল গোটা দেশ। দফায় দফায় রাজ্য জুড়ে চলছে বিক্ষোভ প্রতিবাদ। ইতিমধ্যেই এই ঘটনার সূত্র ধরে সঞ্জয় নামের এক সিভিক ভলেন্টিয়ারকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

213

ওদিকে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে ঘটনার তদন্তভার নিয়েছে সিবিআই। আর তারপরই কোমর বেঁধে ময়দানে নেমেছেন গোয়েন্দারা। এদিকে আরজি কর মামলা গিয়ে পৌঁছেছে সুপ্রিম কোর্টে। এদিন বড় নির্দেশ দিল শীর্ষ আদালত।

313

অন্যদিকে, আজমেরে ব্ল্যাকমেইল ও ধর্ষণ মামলায় ৬ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। ৩২ বছর পর বিচার পেল নির্যাতিতার পরিবার।

413

আদালত বাকি সাত আসামির মধ্যে ৬ জনকে আজমেরের সবথেকে বড় যৌন কেলেঙ্কারি এবং ব্ল্যাকমেলের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত করেছে।

513

আদালত তাদের প্রত্যেককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য আদালত এর আগে ছয় জনকে দোষী সাব্যস্ত করেছিল।

613

১৯৯২ সালে ১০০ টিরও বেশি কলেজছাত্রীকে গণধর্ষণ করা হয়েছিল এবং তাদের নগ্ন ছবি প্রচার করা হয়েছিল। এই ঘটনায় আলোড়ন পড়ে গিয়েছিল গোটা দেশজুড়ে।

713

মামলায় মোট আসামি ছিলেন ১৮ জন। ৯ আগস্ট বাকি ছয়জনের সাজা ঘোষণা হলেও। মামলার শুনানি কুড়ি আগস্ট পর্যন্ত মুলতবি রাখা হয়।

813

১৯৯২ সালে, আনোয়ার চিশতি, ফারুক চিশতি, পারভেজ আনসারি, মইনুল্লাহ ওরফে পুত্তান এলাহাবাদী, ইশরাত ওরফে লালি, কৈলাশ সোনি, মহেশ লুধানি, শামশু চিশতি ওরফে মেনরাডোনা এবং নাসিম ওরফে টারজানকে অশ্লীল ছবি ব্ল্যাকমেইলের মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।

913

জামিন পাওয়ার পর টারজান পলাতক। এর পরে, এলাহাবাদের একটি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হলে তার বিরুদ্ধে পৃথক শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে বাকি আসামিদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন দায়রা আদালত ১৯৯৮ সালে।

1013

আপিলের পর হাইকোর্ট চার আসামির সাজা কমিয়ে ১০ বছর করেন। অপর চার আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। এই আদেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করা হলে আদালত আসামিদের সাজা বহাল রাখার সিদ্ধান্ত নেন।

1113

আজমীরে, যুব কংগ্রেসের তৎকালীন সভাপতি ফারুক চিশতি, তার সহযোগী নাফীস চিশতি এবং তাদের দোসররা পার্টির নামে স্কুল ও কলেজের মেয়েদের খামারবাড়ি ও রেস্তোরাঁয় ডেকে নেশা করত, গণধর্ষণ করত এবং তাদের অশ্লীল ছবি তোলা হত। এসব অশ্লীল ছবির ভিত্তিতে মেয়েরা অন্য মেয়েদের নিয়ে আসতে বাধ্য হত।

1213

মামলা নথিভুক্ত হওয়ার আগে কিছু মেয়ে সাহস করে পুলিশের কাছে গিয়ে জবানবন্দি দিয়েছিল, কিন্তু পুলিশ শুধু ওই ভিকটিমদের জবানবন্দি নিয়েছে এবং তাদের ছেড়ে দিয়েছে। পরে ওই ভুক্তভোগীরা হুমকি পেতে থাকে।

1313

১৯৯২ সালে, আজমিরের একটি রঙের ল্যাব থেকে কিছু অশ্লীল ছবি ফাঁস হয়েছিল এবং শহরে বিখ্যাত হয়েছিল। এরপর পুলিশ মামলা নথিভুক্ত করে অশ্লীল ছবির তদন্ত করে। তখন এই জঘন্য অপরাধ ও ষড়যন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ ঘটে।

Share this Photo Gallery
click me!

Latest Videos