লিভ ইন সম্পর্কে জড়িত মহিলারা 'উপস্ত্রী'র সমান, দাবি রাজস্থান মানবাধিকার কমিশনের

  • লিভ ইন সম্পর্কে জড়িত মহিলারা 'উপস্ত্রী'র সমা
  • এমনই দাবি, দাবি রাজস্তানের মানবাধিকার কমিশনের
  • লিভ ইন সম্পর্ককে নিষিদ্ধ করা উচিত বলে দাবি তাদের
  • সোশ্যাল মিডিয়ায় উঠেছে সমালোচনার ঝড়

Indrani Mukherjee | Published : Sep 5, 2019 8:04 AM IST / Updated: Sep 05 2019, 01:35 PM IST

বুধবার রাজস্থানের মানবাধিকার কমিশনের তরফে একটি নোটিশজারি করা হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে রাজ্য এবং কেন্দ্র সরকারের উদ্দেশে বলা হয়েছে, লিভ ইন সম্পর্ককে নিষিদ্ধ করা উচিত। শুধু তাই নয়, রাজস্থান মানাবধিকার কমিশনের তরফে এও দাবি করা হয় যে, যেসব মহিলারা লিভ-ইন সম্পর্ক বেছে নেন, তাঁরা অনেকটা উপস্ত্রী অর্থাৎ রক্ষিতার সমান। 

বিচারপতি মহেশ চাঁদ শর্মা এবং বিচারপতি প্রকাশ প্রকাশ তাঁতিয়ার বেঞ্চ-এর তরফে জানানো হয়, এই ধরণে লিভ ইন সম্পর্ক নিষিদ্ধ করার জন্য কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারকে বিশেষভাবে তৎপর হতে হবে। আর তা সম্ভবপর হলে তবেই মহিলারা সম্মানের সঙ্গে বাঁচতে পারবেন বলেও দাবি করে মানবাধিকার কমিশন। আর এই মর্মে দুই বিচারপতি একটি আবেদনপত্র পাঠান মুখ্য সচিব ও সহ সচিবের কাছে পাঠানো হয়েছে। 

রেলযাত্রীদের জন্য সুখবর, ২০২২ সালের মধ্যে আসতে চলেছে ৪০টি নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস

দিতে হবে প্রাপ্য অধিকার, শিক্ষক দিবসের দিনেই পথে নেমে আন্দোলনের ডাক

উড়ালপুলের স্বাস্থ্য পরীক্ষার জের, বন্ধ রাখা হবে চিংড়িহাটা ফ্লাইওভার

শুধু তাই নয়, বেঞ্চ-এর তরফে আরও জানানো হয় যে, লিভ ইন সম্পর্কে মহিলারা নিজেদের মান-সম্মান বিসর্জন দিয়ে থাকেন। পাশাপাশি লিভ ইন সম্পর্কে যেসব মহিলারা যান, তাঁরা নিজের মৌলিক অধিকার সম্পর্কেও সচেতন নন। আর সেই কারণে তাঁরা অনেকটা উপপত্নী বা রক্ষিতার মতোই থাকেন। তাই প্রশাসনের তরফেও উচিত তাঁদের সাহায্য করা। তাদের আরও দাবি, পুলিশের উচিত তাঁদের বিশেষ সুরক্ষা প্রদান করা। আরও বলা হয়েছে যে, লিভ ইন সম্পর্কেমহিলারা যেহেতু তাঁদের মৌলিক অধিকার সুরক্ষিত করতে পারেন না,সেহেতু রাজ্য সরকার এবং মানাবাধিকারকর্মীদের উচিত এই বিষয়ে জোরদার সচেতনতামুলক প্রচারাভিযান চালানো। 

রাজস্থানের মানবাধিকার কমিশনের এইরূপ মন্তব্যের পর সমলোচনায় মুখর নেটিজেনরা। তাঁদের অধিকাংশেরই দাবি মানুষের অধিকার সুনিশ্চিত করাই যাদের কাজ তারাই মানুষের মৌলিক অধিকারের বিরুদ্ধে কথা বলছে। 

Share this article
click me!