অর্পিতার আসনে গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যসভায় প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন করা হচ্ছে গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লুইজিনহো ফেলেইরিওকে।
অর্পিতার আসনে গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যসভায় প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন ( Rajya Sabha Candidate ) করা হচ্ছে গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লুইজিনহো ফেলেইরিওকে (Goa EX CM Luizinho Faleiro)। রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেন অর্পিতা ঘোষ। সেই শূন্য স্থানেই সদ্য তৃণমূলের (TMC ) যোগ দেওয়া গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে পাঠানো হচ্ছে।
২৯ সেপ্টেম্বর তৃণমূলে যোগদান করেন লুইজিহো ফেলেইরিও। যোগদানের কিছুদিনের মধ্যেই তৃণমূলে গুরুত্বপূর্ণ পদ দেওয়া হয় তাঁকে। লুইজিহো ফেলেইরিওকে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সহসভাপতি পদে নিয়োগ করেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। এবার রাজ্যসভাতেও তৃণমূলের টিকিটেই আসন পাচ্ছেন লুইজিহো। ুউল্লেখ্য, ১৫ সেপ্টেম্বর আচমকাই রাজ্যসভায় সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেন অর্পিতা ঘোষ। সূত্রের খবর, দলের নির্দেশেই তিনি নিজের পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। আছমকা ইস্তফার পর দল ছাড়া নিয়ে জল্পনা শুরু হয়। তবে অর্পিতা ঘোষ নিজেই জানান, সাংসদ পদ ছেড়ে দিলেও সাংগঠনিক পদে থেকে কাজ করতে চান তিনি। এরপরে তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদ দেওয়া হয় তাকে। তবে অর্পিতার সাংসদ পদ ছাড়ার পর তার কয়েক দিনের মধ্যেই বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেন বাবুল সুপ্রিয়ো। সেই পদেই বাবুল বসতে পারেন বলে ভবিষ্যতবাণী করেন অনুপম হাজরা। জল বহু দূর গড়ালেও, শেষ অবধি অর্পিতার আসনে জায়গা পেলেন গোয়ার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।১৫ সেপ্টেম্বর আচমকাই রাজ্যসভার সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেন অর্পিতা ঘোষ। সূত্রের খবর, দলের নির্দেশেই নিজের পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। আচমকা ইস্তফার পরই দল ছাড়া নিয়ে জল্পনা তৈরি হয় রাজনৈতিক মহলে। যদিও অর্পিতা ঘোষ নিজেই জানিয়েছিলেন যে, সাংসদ পদ ছেড়ে সাংগঠনিক কাজ করতে চান তিনি। তবে সাংসদ পদ ছেড়ে দেওয়ার প্রতিদানে তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদ দেওয়া হয় অর্পিতা ঘোষকে।
প্রসঙ্গত, গোয়া কংগ্রেসের অভিযোগ বিজেপি যে কাজ পশ্চিমবঙ্গে করেছে সেই একই কাজ গোয়াতে করছে তৃণমূল। বিজেপি যেভাবে তৃণমূলের ঘর ভেঙে শক্তি বাড়িয়েছিল ঠিক সেভাবেই গোয়াতে কংগ্রেসের ঘর ভেঙে শক্তাশালী হয়েছে ঘাসফুল। পাশাপাশি কংগ্রেস শীর্ষ নেতৃত্বের দিকেও অভিযোগের আঙুল উঠেছে। স্থানীয়দের অভিযোগ গোয়াত দলের ভাঙন রুখতে সনিয়া গান্ধী বা রাহুল গান্ধীর কোনও ইচ্ছে নেই। বিষয়টি তাঁরা পুরোপুরি উদাসীন বলেও অভিযোগ উঠেছে। তবে এটা দেখা যাচ্ছে সম্প্রতী কংগ্রেসের ঘর ভেঙেই তৃণমূল কংগ্রেস শক্তি বাড়াচ্ছে। এই রাজ্যে কংগ্রেস থেকে বেরিয়ে এসেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯৯৮ সালের পয়লা জানুয়ারি তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। সেই সময় তাঁর সঙ্গে দল ছেড়েছিল অজিত পাঁজা, মদন মিত্র, ফিরহাদ হাকিম, মুকুল রায়ের মত নেতারা। পরবর্তীকালে এই রাজ্যে একাধিক কংগ্রেস নেতা দল ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেন। অন্যদিকে রাজ্যে ২০১১ সালে পালা বদলের পর কংগ্রেসের ভাঙন অব্যাহত থাকে। নতুন করে ভাঙতে শুরু করে বামদলগুলি।
আরও দেখুন, বিরিয়ানি থেকে তন্দুরি, রইল কলকাতার সেরা খাবারের ঠিকানার হদিশ
আরও দেখুন, কলকাতার কাছেই সেরা ৫ ঘুরতে যাওয়ার জায়গা, থাকল ছবি সহ ঠিকানা
আরও দেখুন, মাছ ধরতে ভালবাসেন, বেরিয়ে পড়ুন কলকাতার কাছেই এই ঠিকানায়
আরও পড়ুন, ভাইরাসের ভয় নেই তেমন এখানে, ঘুরে আসুন ভুটানে