
২০২৩ সালের পর ২০২৪ সালেও অব্যাহত রয়েছে পাকিস্তানের দৈনন্দিন ব্যবহৃত জিনিসের ব্যাপক মূল্যবৃদ্ধি। একেকটা ডিমের দাম ছুঁয়েছে প্রায় ৩৫ টাকা করে। প্রতি কেজিতে ৪০০ টাকারও বেশি মূল্যে বিক্রি হচ্ছে ডিম। অন্যান্য সবজিতেও দরদামের হাল একই।
-
পাকিস্তানে মূল্যবৃদ্ধি বহুদিন ধরেই মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে। দিনে একবেলা প্রায় না খেয়ে কাটাচ্ছেন দরিদ্র অসহায় মানুষ। শাহবাজ শরিফের (Shahbaz Sharif) শাসনকালে আটা বা ময়দা নিয়ে দীর্ঘকাল ধরেই অব্যাহত রয়েছে সংকট। দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ খেতে পাচ্ছেন না। জিনিসপত্রের দাম এত বেড়ে গেছে যে, একেবারে ন্যুনতম খাবার খেয়ে কোনও রকম দিন গুজরান হচ্ছে। একাধিকবার দ্রব্যাদির দাম নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছে সরকার।
-
পাকিস্তানের লাহোরের বাজারে অতি খারাপ মানের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি প্রায় আড়াইশো টাকা কেজি দরে, ভালো মানের পেঁয়াজ প্রায় সাড়ে তিনশো টাকা, একটি করে ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ২৪০ টাকা করে। আলুর দাম প্রায় ১২০ টাকা কেজি। সরকার প্রতি কেজিতে ১৭৫ টাকা পেঁয়াজের দাম বেঁধে দিলেও ২৩০ থেকে ২৫০ টাকা কেজি দরেই বিকোচ্ছে পেঁয়াজ। ১ কেজি মুরগির মাংস কিনতে ৬০০ টাকারও বেশি খরচ করতে হচ্ছে কোনও কোনও বাজারে। ডিমের দাম জেনেই বিস্মিত হচ্ছেন অন্যান্য দেশের বাসিন্দারা।