অসম পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারালো বাঙালি, প্রতিবাদে পথে নামলো বাংলা পক্ষ

অসম পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারালো বাঙালি, তাই এদিন সারা বাংলা জুড়ে প্রতিবাদে পথে নেমেছে বাংলা পক্ষ। বাঙালি হত্যার বিরুদ্ধে সুবিচার চেয়ে সরব বাংলা পক্ষ। 


 

Asianet News Bangla | Published : Oct 2, 2021 10:50 AM IST

 অসম পুলিশের (Assam police) গুলিতে এক বাঙালির মৃত্য়ুতে (Bengali  Man)সারা বাংলা জুড়ে প্রতিবাদে পথে নেমেছে বাংলা পক্ষ। শনিবার চিনার পার্ক সংলগ্ন এলাকায় পথসভা ও প্রতিবাদ (Protest ) কর্মসূচি পালন করা হয়। বাঙালি হত্যার বিরুদ্ধে সুবিচার চেয়ে সরব বাংলা পক্ষ (Bangla Pokkho)। 

আরও পড়ুন, Flood: বন্যার ইস্যু তুলে মমতাকে তোপ সুকান্ত-রাজুদের,গান্ধীজয়ন্তীতে স্বচ্ছতা অভিযান BJP-র
 প্রসঙ্গত, ২২ সেপ্টেম্বর আসামের দারাং জেলায় বাঙালিদের ভিটে থেকে উচ্ছেদ করার সময়ে পুলিশের গুলিতে নৃশংসভাবে মৃত্যু হয় মইনুল হক নামের এক বাঙালি যুবকের। শুধু তাই নয় মৃত ব্যক্তির বুকের ওপর বিজয় শঙ্কর বানিয়া নামক এক অসমিয়া চিত্র সাংবাদিককে দেখা যায় বুট পরে লাফালাফি করতে।এই ঘটনার প্রতিবাদে ক্ষোভে ফেটে পরে বাংলা ও ভারতের বাঙালি সমাজ। শুধু তাই নয় এই বাঙালি হত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদে মুখর হয়ে ভারতের বাঙালির জাতীয় সংগঠন বাংলা পক্ষ। ইতিমধ্যেই সারা বাংলা জুড়ে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেছে বাংলা পক্ষ। ২ অক্টোবর উত্তর ২৪ পরগনা জেলার চিনার পার্ক সংলগ্ন সলুয়া বাজারে একটি পথসভা ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করে। সংগঠনের তরফ থেকে উপস্থিত ছিলেন শীর্ষ পরিষদের সদস্য অমিত সেন ও উত্তর ২৪ পরগনা শহরাঞ্চল জেলার সম্পাদক পিন্টু রায়, জেলা কমিটির সদস্য সায়ন মিত্র এবং অন্যান্য সহযোদ্ধারা।

আরও পড়ুন, ১০ মাসের শিশুকন্যাকে শারীরিক নিগ্রহ, CCTV ফুটেজে হাড়হিম করা দৃশ্য, গ্রেফতার পরিচারিকা
এ বিষয়ে সলুয়া বাজারে অবস্থিত ভারতীয় সেনার আসাম রেজিমেন্টের ট্রানজিট শিবিরের সামনে উল্লেখ্য কর্মসূচিটি পালন করা হয়। উক্ত সভা থেকে তারা বাঙালি হত্যার বিরুদ্ধে সুবিচার চেয়ে আওয়াজ তুলেছে। উল্লেখ্য, তবে এই প্রথমবার নয় বাঙালির সুবিধা-অসুবিধায় এর আগেও বহুবার বাংলাপক্ষ আওয়াজ তুলেছে। অগাস্ট মাসের শেষের দিকে পশ্চিম বর্ধমানের জামুড়িয়ায় প্রতিটা কারখানাতে বাঙালির কাজের দাবিতেবিক্ষোভ মিছিল ও সুপার ফ্যাক্টরির সামনে অবস্থান বিক্ষোভ করে বাংলা পক্ষ। জামুড়িয়া বাংলার মাটিতে। কিন্তু জামুড়িয়ার সুপার ফ্যাক্টরি সহ ইকরার শিল্প তালুকে অসংখ্য কারখানা থাকলেও বাঙালিকে কাজে নেওয়া হয় না বলে অভিযোগ। এরপরেই প্রতিবাদে নামেন তাঁরা। ২০২০ সালেও কলকাতায় রেলের জিএম অফিসে একজনও বাঙালি কর্মী না থাকায় প্রতিবাদ জানিয়েছিল বাংলাপক্ষ।

আরও পড়ুন, ভাইরাসের ভয় নেই তেমন এখানে, ঘুরে আসুন ভুটানে  

আরও দেখুন, মাছ ধরতে ভালবাসেন, বেরিয়ে পড়ুন কলকাতার কাছেই এই ঠিকানায়  

আরও দেখুন, বৃষ্টিতে বিরিয়ানি থেকে তন্দুরি, রইল কলকাতার সেরা খাবারের ঠিকানার হদিশ  

আরও দেখুন, কলকাতার কাছেই সেরা ৫ ঘুরতে যাওয়ার জায়গা, থাকল ছবি সহ ঠিকানা  

Share this article
click me!