রবিবার সাতসকালে সল্টলেকে বিভিন্ন বাজারে EB-র হানা, দাম বেশি নেওয়ার অভিযোগ

  • রবিবার সাতসকালে সল্টলেকের বাজারে ইবির হানা 
  • অভিযোগ , জিনিসপত্রের দাম বেশি নেওয়া হচ্ছে 
  • সবজি-মাছ সব কিছুরই দাম তাঁরা খতিয়ে দেখে
  • পিয়াজ বা আলু গোডাউন স্টক নিয়েও চলে তল্লাশি

Asianet News Bangla | Published : Nov 8, 2020 7:29 AM IST / Updated: Nov 08 2020, 01:05 PM IST


শুভজিৎ পুততুন্ডঃ- রবিবার সাতসকালে সল্টলেকের বিভিন্ন বাজারে ইবির হানা।  অভিযোগ , বেশ  কিছুদিন ধরেই জিনিসপত্রের দাম বেশি নেওয়া হচ্ছে। আর সেই অভিযোগের ভিত্তিতে রবিবার সকালে ইবির আধিকারিকরা আচমকা বাজারে হানা দিয়েছে। 

আরও পড়ুন, গলা ব্যথা নিয়ে নারকেলবাগানের ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রের মৃত্যু, কাঠগড়ায় ILS হাসপাতাল

 

 দাম ঠিকঠাক না হলে নেওয়া হবে কড়া ব্যবস্থা

 

সল্টলেকের সিকে মার্কেট এবং জিডি মার্কেট-সহ বিভিন্ন বাজারে ইবির হানা। বেশ কিছুদিন ধরেই অভিযোগ আসছিল বেশি পরিমাণে জিনিসপত্রের দাম নেওয়া হচ্ছে । সেই অভিযোগের ভিত্তিতে রবিবার সকালে ইবির আধিকারিকরা আচমকা বাজারে হানা দিয়েছে। মূলত  প্রথমে সবজি মার্কেটে আলু-পেঁয়াজ সহ অন্যান্য সবজি জিনিসপত্র দাম ঠিকঠাক নেওয়া হচ্ছে কিনা, তাঁরা ঢুকে খতিয়ে দেখে।  পাশাপাশি তারা মাছের বাজারে হানা দেয়। সেখানেও তারা দেখে মাছের দাম ঠিকঠাক নেওয়া হচ্ছে কিনা খতিয়ে দেখে। পাশাপাশি খতিয়ে দেখে কোন ব্যবসায়ী পিয়াজ বা আলু গোডাউন স্টক করে রেখেছে কিনা। 'সরকারি নিয়ম মেনে সবাইকে জিনিসপত্রের দাম ঠিকঠাক নিতে হবে এবং গোডাউনে  কাঁচা জিনিসপত্র স্টক করে রাখা যাবে না নাহলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে'। ইবির পক্ষ থেকে প্রত্যেক বাজার কমিটিকে এবং ব্যবসায়ীদেরকে জানানো হয়েছে। 

আরও পড়ুন, রাজ্যের হাসপাতালে মোটা মাইনের চাকরির বড়সড় সুযোগ, শুধু ইন্টারভিউতেই কর্মী নিয়োগ

 

 

পেঁয়াজ নিয়ে কী নির্দেশিকা জারি করেছে রাজ্য সরকার

উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার পেঁয়াজ নিয়ে নির্দেশিকা জারি করেছে রাজ্য সরকার। যে কোনও পাইকারি বিক্রেতা ২৫ মেট্রিক টন ও খুচরো বিক্রেতা দুই মেট্রিক টন ও খুচরো বিক্রেতা ২ মেট্রিক টনের বেশি পেঁয়াজ মজুত রাখতে পারবেন না। এদিকে শুক্রবারও এই নির্দেশিকার কথা শহর ও শহরতলির বহু ব্যবসায়ীরাই জানতেন না। রাজ্য সরকারের নির্দেশিকা জারি করার পরেই  শহরের একাধিক বাজারে ৪ টিম নিয়ে অভিযান চালায়  ইবি।  যে সকল বিক্রেতারা কিছুই জানতেন না, পাশপাশি তাঁদের সচেতনও করেন।  ডিসি (ইবি) বিশ্বজিত ঘোষ জানিয়েছেন, উত্তর ও দক্ষিণের বাজারগুলিতে কলকাতা পুলিশের আধিকারিকরা পেঁয়াজের খুচরো ও পাইকারি দোকানে যান। তাঁদের কাগজপত্র এবং পেঁয়াজের মজুত পরীক্ষা করেন। তবে অতিরিক্ত মজুত কেউ করে রেখেছেন, এমন প্রমাণ এখনও মেলেনি বলে জানান  ডিসি।  

আরও পড়ুন, শহর-শহরতলির তাপমাত্রা নামল স্বাভাবিকের ৩ ডিগ্রি নীচে, দেশজুড়ে শৈত্যপ্রবাহের সতর্কতা

Share this article
click me!