চিকিৎসকের পর এবার করোনার গ্রাসে ল্যাব টেকনিশিয়ান। জানা গিয়েছে, নাইসেড-এর এক তরুণীর দেহে নোভেল করোনা ভাইরাস পাওয়া গিয়েছে। সূত্রের খবর,ওই তরুণী নিমতার বাসিন্দা। বিষয়টি সামনে আসার পর আক্রান্তের পরিবারের ৪ জনকে ইতিমধ্যেই কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে। রবিবার রাতে বেলেঘাটা আইডিতে ওই তরুণী জ্বর নিয়ে ভর্তি হয় বলে খবর। দ্রুত তার পরীক্ষা করা হয়। সম্প্রতি তাঁর করোনার রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।
এক দিনে আক্রান্ত ১০, রাজ্য়ে করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা বেড়ে ১২০.
গতকালই দুই ডাক্তারের দেহে করোনা পজিটিভ ধরা পড়ে। এদের মধ্য়ে একজন হাওড়া জেলা হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক। অন্যজন দক্ষিণ কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসকের কাজ করেন। জানা গিয়েছে, ইনিও জরুরি বিভাগের দায়িত্বে থাকেন।
মহিলার দেহে 'করোনো আছে' ! আতঙ্কে বডি নিল না পরিবার.
হাসপাতাল সূত্রে খবর, হাওড়া জেলা হাসপতালের চিকিৎসককে ভর্তি করা হয়েছে এম আর বাঙুর হাসপাতালে। অন্য়দিকে, দক্ষিণ কলকাতার চিকিৎসককে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে। কদিন আগেই করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন হাওড়া জেলা হাসপাতালেরই সুপার। অনুমান, সুপারের সঙ্গে করোনা নিয়ে একাধিক বৈঠক করেছেন ওই চিকিৎসক। সেকারণে সুপারের থেকেই করোনা পজিটিভ ওনার দেহে সংক্রমিত হয়ে থাকতে পারে।
সাধারণ জ্বর নিয়েই হাসপাতালে ভর্তি বাবা,মুখ খুললেন নুসরত
অপরদিকে দক্ষিণ কলকাতার ওই জরুরি বিভাগের মেডিক্যাল অফিসার গত ১০ তারিখ থেকেই শারীরিক অসুস্থ বোধ করেন। জানা গিয়েছে, হাসপাতালে কর্তব্য়ের সময় তাঁক কাছে করোনার উপসর্গ নিয়ে এক ব্যক্তি আসেন। করোনার উপসর্গ থাকায় ওই ব্য়ক্তিকে বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসক। তারপর থেকেই তাঁর শরীরে সর্দি, জ্বরের প্রকোপ শুরু হয়।