রাজ্যে শুরু হচ্ছে করোনার ব়্যাপিড টেস্ট, ১৪টি পরীক্ষাকেন্দ্রের মধ্য়ে আপনার কাছে কোনটি

  • রাজ্য়ের ১৪টি মেডিক্যাল কলেজে র‌্যাপিড টেস্টিং
  •  টেস্ট হলেই সঙ্গে সঙ্গে জানানো হবে না রোগীকে
  •  আতঙ্ক না ছড়াতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে খবর
  •  মূলত হটস্পট এলাকায় এই র‍্যাপিড টেষ্ট হবে  

Asianet News Bangla | Published : Apr 19, 2020 4:13 PM IST / Updated: Apr 19 2020, 10:44 PM IST

রাজ্য়ের ২৮টি জেলার ১৪টি মেডিক্যাল কলেজকে এই র‌্যাপিড টেস্টের স্থান হিসাবে চিহ্ণিত করা হয়েছে। স্বাস্থ্য় ভবন সূত্রে খবর, টেস্ট হলেই সঙ্গে সঙ্গে জানানো হবে না রোগীকে। মূলত,  আতঙ্ক না ছড়াতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে খবর। মূলত হটস্পট এলাকায় যাঁদের মধ্যে সামান্যও উপসর্গ মিলবে, তাঁদেরই এই র‍্যাপিড টেষ্ট হবে। নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, ১৭ তারিখে আইসিএমআর-এর জারি করা নির্দেশ অনুযায়ীই এই টেস্ট করা হবে।

সংক্রমণ ছড়াতে পারে, ডিউটির সাতদিন বাড়ি যেতে পারবেন না সরকারি চিকিৎসকরা.

বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ১৪টি সেন্টারে এই ব়্যাপিড টেস্ট হবে। এই সেন্টারগুলি হল 

১) কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজ
২) উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ
৩) রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ
৪)মালদা মেডিক্যাল কলেজ
৫) রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ
৬) বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ
৭) দেবেন মাহাতো পুরুলিয়া মেডিক্যাল কলেজ
৮) বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজ
৯) মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ
৮) স্কুল অফ ট্রপিক্যাল মেডিসিন
৯) আরজিকর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল
১০) মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল
১১) ডায়মন্ড হারবার মেডিক্যাল কলেজ 
১২)এসএসকেএম হাসপাতাল

স্বাস্থ্য় ভবন সূত্রে খবর, টেস্ট হলেই সঙ্গে সঙ্গে জানানো হবে না রোগীকে। মূলত,  আতঙ্ক না ছড়াতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে খবর। মূলত হটস্পট এলাকায় যাঁদের মধ্যে সামান্যও উপসর্গ মিলবে, তাঁদেরই এই র‍্যাপিড টেষ্ট হবে। নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, ১৭ তারিখে আইসিএমআর-এর জারি করা নির্দেশ অনুযায়ীই এই টেস্ট করা হবে।

কেন্দ্র বলছে ৩১০, রাজ্য়ের হিসেবে বাংলায় করোনা আক্রান্ত ১৯৮.

রাজ্য়ে করোনা পরীক্ষায় শুরু হতে চলেছে র‌্যাপিড টেস্ট। এমনই নির্দেশিকা জারি করেছে রাজ্য স্বাস্থ্য় দফতর। সংক্রমণ বেশি ছড়িয়েছে এমন এলাকাতেই র‌্যাপিড টেস্ট হবে বলেই জানা গিয়েছে। তবে তা কোনওভাবেই রাজ্য় স্বাস্থ্য় দফতরের অনুমতি ছাড়া করা যাবে না বলে জানানো হয়েছে নির্দেশিকায়। মূলত, টেস্টিং কিট বাঁচাতেই এই লাগাতার পরীক্ষা পদ্ধতি  সাহায্য় নিচ্ছে স্বাস্থ্য় দফতর। 

রাজ্য়ে 'শুরু' র‌্যাপিড টেস্ট,সংক্রমণ বেশি ছড়িয়েছে এমন এলাকায় পরীক্ষা

শনিবার মুখ্য়সচিব জানিয়েছেন, রাজ্যে সরকারি কোয়ারেন্টাইনে আছেন ৩ হাজার ৮৫৮ জন। হোম কোয়ারেন্টাইনে ৩৫ হাজার ২০৯ জন। রাজ্যে পিপিই বিতরণ করা হয়েছে ৩ লক্ষ ৭৫ হাজারটি। সব মিলিয়ে রাজ্যের ৬৬টি হাসপাতালে ৭ হাজার ৯৬৯টি বেডের করোনা চিকিৎসার জন্য় বেডের ব্য়বস্থা করা হয়েছে। করোনা রুখতে রাজ্য়ে মাইক্রো প্ল্য়ানিং শুরু হয়ে গেছে।
 

Share this article
click me!