বুধবার ঢাকা থেকে দ্বিতীয় উদ্ধারকারী উড়ান নামবে কলকাতায়। আর তার আগেই কলকাতা বিমানবন্দরেই এ বার কোয়রান্টিন কেন্দ্রের ব্যবস্থা করল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। পুরনো অন্তর্দেশীয় টার্মিনালকে ওই কেন্দ্র করা হয়েছে। যার ফলে অন্য শহর বা দেশ থেকে আসা যাত্রীদের কোয়রান্টিনে রাখতে বাসে করে কোথাও নিয়ে যেতে হবে না। যাত্রীরা বিমান থেকেই নেমেই এই সুবিধা পাবেন।
আরও পড়ুন, বুধবার থেকে সরকারি বাস চালু ৪০টি রুটে, শহরের পথে নামল অটোও
বিমানবন্দর সূত্রের খবর, নতুন ওই কেন্দ্রে ৪০০টি শয্যার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আলাদা করে তৈরি হয়েছে চিকিৎসকদের ঘর। রয়েছে দুটি বড় শৌচাগার। যে সংস্থাটি রাজ্য সরকারের তরফে এই কোয়রান্টিন কেন্দ্রের খেয়াল রাখবে এবং খাবারের ব্যবস্থাও তারাই করবে।কলকাতা বিমানবন্দরের অধিকর্তা কৌশিক ভট্টাচার্য মঙ্গলবার জানিয়েছেন, 'পুরনো অন্তর্দেশীয় টার্মিনাল খালি পড়ে ছিল। এ বছরে হজও হবে না। তাই ওই টার্মিনালের অ্যারাইভালের দিকটি রাজ্য সরকারকে ব্যবহার করতে দেওয়া হয়েছে।'
আরও পড়ুন, শহরে তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে মেলেনি স্বস্তি, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রাজ্য জুড়েই
অপরদিকে, বুধবার ঢাকা থেকে দ্বিতীয় উদ্ধারকারী উড়ান নামবে কলকাতায়। তবে সেই উড়ানের ১৫৩ জন যাত্রীর অধিকাংশই হোটেলে কোয়রান্টিনে থাকবেন বলে জানিয়েছেন। তাই মাত্র কয়েক জনকে নতুন এই কেন্দ্রে রাখা হতে পারে বলে বিমানবন্দর সূত্রের খবর। দেশের যাত্রীরা অন্য শহর থেকে কলকাতায় আসলেই তাঁদের শারীরিক পরীক্ষার মধ্য়ে দিয়ে যেতে হবে। যদি সংক্রমণের আভাস পাওয়া যায় এবং তা দেখে যদি স্বাস্থ্য দফতরের মনে হয় কোয়রান্টিনে রেখে তাঁদের লালারসের নমুনা পরীক্ষা করা দরকার, তাঁদেরও এই নতুন কেন্দ্রে রাখা হবে। এ ছাড়াও ২৯ মে কলম্বো এবং মায়ানমার থেকে দুটি উদ্ধারকারী উড়ান নামবে কলকাতায়। ওই দুই উড়ানের সব যাত্রীকেই কোয়রান্টিনে পাঠাতে হবে। সে ক্ষেত্রেও বিমানবন্দরের এই কোয়রান্টিন কেন্দ্র ব্যবহার করা হবে।
রাজ্য়ে ৪০০০ ছাড়াল করোনা আক্রান্তের সংখ্যা, ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমিত ১৯৩
কোভিড পজিটিভ হয়ে মৃত্য়ু প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ হরিশঙ্কর বাসুদেবনের