রাজ্য়ে করোনা হট স্পট কোনগুলো, সন্ধান দেবে 'সন্ধানে অ্যাপ'

  • রাজ্য়ে কোন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ছে করোনার সংক্রমণ
  •  দ্রুত তার হদিশ দিতে সন্ধানে অ্য়াপ তৈরি করল রাজ্য়
  •  বৃহস্পতিবার থেকেই চালু হয়ে গেল এই অ্য়াপ
  •  নিজেই অ্য়াপের বিষয়ে জানালেন মুখ্য়মন্ত্রী
     

Asianet News Bangla | Published : Apr 9, 2020 1:35 PM IST / Updated: Apr 09 2020, 07:17 PM IST


রাজ্য়ে কোন অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ছে করোনার সংক্রমণ, দ্রুত তার হদিশ দিতে সন্ধানে অ্য়াপ তৈরি করল রাজ্য় সরকার। বৃহস্পতিবার থেকেই চালু হয়ে গেল এই অ্য়াপ। নিজেই অ্য়াপের বিষয়ে জানালেন মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। 

প্রয়োজনে টাকা ছাপিয়ে গরিবদের দিন, দেশের আর্থিক মন্দা কাটাতে দাওয়াই দিলেন নোবেলজয়ী.

রাজ্য়ের কোন কোন  এলাকায় করোনার  সংক্রমণ বাড়ছে জানতে নতুন অ্যাপ আনল রাজ্য় সরকার। সন্ধানে নামের এই অ্য়াপ ডেটাতেই থাকবে সারা রাজ্য়ের করোনা উপদ্রুত অঞ্চলের তথ্য়। আশা কর্মীদের মাধ্য়মে বা সরকারি প্রতিনিধিরাই নতুন অ্য়াপে তথ্য় সরবরাহ করবেন। বাড়ি বাড়ি গিয়ে জ্বর বা করোনার  উপসর্গ পেলেই অ্যাপে তুলে দেবেন আশা কর্মীরা। সেখান থেকে সরাসরি নবান্নের ডেটার সার্ভার জেনে যাবে তথ্য়। ফলে দ্রুত রাজ্য়ের কোথায় কোথায় করোনার হট স্পট তৈরি হয়েছে তা নির্ধারণ করা যাবে। 

মমতার কথায় ৮৩, কেন্দ্র বলছে রাজ্য়ে আক্রান্ত ১০৩..

চিকিৎসকরা বলছেন, কোনও এলাকায় একাধিক বাড়িতে  করোনার রোগী পেলে সেই এলাকাকে একেবারে বিচ্ছিন্ন  করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। লকডাউন কঠোরভাবে পালন করতে হয় এলাকাবাসীকে। সেক্ষেত্রে প্রয়োজনে সেখানে নিত্য় প্রয়োজনীয় জিনিসের জোগান দেয় খোদ সরকারই। বিশ্বের বহু শহরে করোনা মোকাবিলায় হট স্পট বা উপদ্রুত এলাকা নির্ধারণ করেই ভাইরাস মোকাবিলার পথে হেঁটেছে প্রশাসন। সেই ক্ষেত্রে একই পথে হাঁটল পশ্চিমবঙ্গ।

কোন ওষুধে কুপোকাত করোনা, কত ডোজ দিচ্ছেন রাজ্য়ের ডাক্তাররা.

এদিনই রাজ্য়ে একদিনে করোনা আক্রান্তের সংখ্য়া বেড়েছে ১২। সব মিলিয়ে রাজ্য়ে কোভিড১৯-এ সংক্রমণের সংখ্য়া বেড়ে দাঁড়ালো ৮৩।  এদের মধ্য়ে হাসপাতালে ভর্তি থেকে চিকিৎসা চলছে ৮০ জনের। এখনও পর্যন্ত মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন ৫ জন। তবে করোনা মুক্তি ঘটেছে তিনজনের। বৃহস্পতিবার নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই জানিয়েছেন মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

মুখ্য়মন্ত্রী জানিয়েছেন, রাজ্য়ে এখন মোট ৬১টি করোনা হাসপাতাল গড়ে উঠেছে। কোয়ারান্টাইন সেন্টার গড়ে তোলা হয়েছে ৫৬২টি। রাজ্য সরকার করোনা মোকাবিলায় আরও ১১ লক্ষ পিপিই-এর বরাত দিয়েছে। এরই পাশাপাশি ৭ লক্ষ ২০ হাজার ৯৫টি মাস্কেরও বরাত দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত রাজ্যে ৫১১৮ জন কোয়ারেন্টাইন সেন্টার থেকে বেরিয়েছেন। 

Share this article
click me!