এই বেকারির বয়সও প্রায় ৯৩ বছরে এসে ঠেকেছে। এর প্রতিষ্ঠাতা উবেলিন সালদানা। যিনি এই কেকের ব্যবসা শুরু করেছিলেন। তারপর একের পর এক বংশপরম্পরায় এই ব্যবসাকে বহন করে নিয়ে চলছে।
ক্রিস্টমাস সকলের কাছে বড় উৎসব। কেক ছাড়া এই উৎসব জমে ওঠে না । এখন বিভিন্ন দোকানে রাস্তাতেই বহু কেকের দোকান দেখা গেলেও কিছু জায়গার কেকের স্বাদ মুখে লেগে থাকার মত। সেরকমই এক অন্যতম হল সালদানার কেক। যে বেকারীর নাম এতটা আকর্ষণীয় হতে পারে , সেখানকার কেক না খেলে সব থেকে বড় মিস হয়ে যায়।
এই বেকারির বয়সও প্রায় ৯৩ বছরে এসে ঠেকেছে। এর প্রতিষ্ঠাতা উবেলিন সালদানা। যিনি এই কেকের ব্যবসা শুরু করেছিলেন। তারপর একের পর এক বংশপরম্পরায় এই ব্যবসাকে বহন করে নিয়ে চলছে। এখন এই ব্যবসার মালিকানা ডেবরা আলেকজান্ডার ও তার কন্যা আলিশা আলেকজান্ডার। চতুর্থ প্রজন্ম ধরে এই ব্যবসাকে আয়ত্ত করে রেখেছেন তারা। এবং যত দিন যাচ্ছে এর ব্যবসা আরও প্রসিদ্ধ হচ্ছে।
শুধু ক্রিস্টমাস নয় ওয়েডিং থেকে বার্থডে এখানে ডিজাইনার কেক দেখলে আপনার মাথা ঘুরে যেতে পারে। এই বেকরিতে সারা বছরই প্রচুর কেকের অর্ডার থাকে। সালদানার কেক কেন খাবেন ? এই কেকের মধ্যে এমন কি বিশেষত্ব আছে যা একবার খেলে বারবার সেই টানে তাকে ফিরে আসে। এর প্যাটি, কেক খেতে সবাই কেন পছন্দ করে!
এখানকার কেক খেতে সকলে খুব ভালোবাসে। কারণ এর স্বাদ অসাধারণ। এই কেকের উপাদানগুলি মুখোরোচক। কেকটি যে সামগ্রী দিয়ে তৈরি হয় , তা খুবই ভালো। খুব ভালো করে বেক করা হয়। সব মিলিয়ে এক অসাধারন স্বাদ। অন্য কেকের তুলনায় একটু আলাদা। ক্রিসমাসের জন্য স্পেশাল যে কেক থাকে ফ্রুট কেক, ওয়ালনাট কেক, প্লেন কেক, রিচ ফ্রুট কেক , চকোলেট ওয়ালনাট কেক, এছাড়াও এখানকার কোকোনাট ম্যাক্রন কুকিস বিখ্যাত।