স্বাস্থ্যকর রান্না: অনেকেই মনে করেন তরকারি সুস্বাদু হলেই যথেষ্ট, কীভাবে রান্না করা হলো তা গুরুত্বপূর্ণ নয়। কিন্তু খাবার শুধু মুখে সুস্বাদু হলেই চলে না। বিশেষজ্ঞদের মতে, খাবার থেকে পুষ্টি পেতে হলে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতেই রান্না করা উচিত।
সুস্থ থাকতে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া জরুরি। কিন্তু সেই খাবার থেকে সঠিক পুষ্টি পেতে হলে, সঠিক পদ্ধতিতে রান্না করা প্রয়োজন। ভুল পদ্ধতিতে রান্না করলে খাবারের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায়।
25
কীভাবে রান্না করা উচিত নয়?
ডিপ ফ্রাই ও এয়ার ফ্রাই
ডিপ ফ্রাই ও এয়ার ফ্রাই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। ডিপ ফ্রাই করলে শরীরে চর্বি জমে এবং এয়ার ফ্রাই করলে ট্রান্স ফ্যাট তৈরি হতে পারে। গ্রিলিংয়ের ফলে ক্ষতিকারক যৌগ তৈরি হয়।
35
নন-স্টিক প্যান
নন-স্টিক প্যান বেশি গরম করলে এর টেফলন কোটিং থেকে বিষাক্ত ধোঁয়া বেরোয়। মাইক্রোওয়েভে রান্না করলে খাবারের পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়ে যায় এবং কিছু পাত্র রাসায়নিক পদার্থ ছড়াতে পারে।
বেকিং একটি স্বাস্থ্যকর রান্নার পদ্ধতি, যেখানে ওভেনে কম আঁচে খাবার রান্না করা হয়।
প্রেশার কুকার
প্রেশার কুকারে রান্না করাও একটি স্বাস্থ্যকর উপায়, এতে খাবার খুব দ্রুত রান্না হয়ে যায়।
55
ধীরে ধীরে রান্না করা
কম আঁচে ধীরে রান্না, স্টার-ফ্রাইং এবং স্টিমিং স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি। এই পদ্ধতিগুলিতে খাবারের পুষ্টিগুণ বজায় থাকে। স্টিমিং পদ্ধতিতে সবজির পুষ্টিগুণ একটুও নষ্ট হয় না।