Healthy Food: শীতকালে স্বাস্থ্যকর পাঁচ রকম স্ন্যাকস, শরীর গরম করে- সর্দিকাশির সমস্যা দূর করে

স্ন্যাকস যে সবর্দা ক্ষতিকারক এমনটা নয়, কারণ স্ন্যাকস অনেক সময় স্বাস্থ্যকর।

 

Saborni Mitra | Published : Dec 27, 2023 10:26 AM IST

শীতকাল মানেই জমজমাট খাওয়া দাওয়ার সময়। এই সময় স্ন্যাকস প্রায় প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় থাকে। তবে স্ন্যাকস যে সবর্দা ক্ষতিকারক এমনটা নয়, কারণ স্ন্যাকস অনেক সময় স্বাস্থ্যকর। তাই শীতকালে ঠান্ডার হাত থেকে বাঁচতে আর স্বাস্থ্যের জন্য রইল পাঁচ রকম মুখোরোচক স্ন্যাকস।

শীতকালে খাদ্যতালিকার অন্তর্ভুক্ত রাখতেই পারেন পাঁচ রকম সুস্বাদু স্ন্যাকস। এগুলি আপনাকে ঠান্ডার হাত থেকে বাঁচাবে, শরীর উষ্ণ রাখবে। সঙ্গে মুখোরোচক হওয়া এগুলি খেতেও কোনও সমস্যা নেই।

১। ছোলা ভাজা

ছোলা ভাজা প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। এটি বাড়িতেও তৈরি করা যায়। বাজারেও কিনতে পাওয়া যায়। চাইলে নুন লেবু পেঁয়াজ কুঁচি মিশিয়ে খেতেই পারেন। এটি কিন্তু শীতলাকে জমাটি একটি খাবার।

২। মিষ্টি আলু

মিষ্টি আলু শরীর গরম করতে পারে। এটি সেদ্ধ করে তারপর নানা ধরনের মশনা দিয়ে খেতে পারেন। চাইলে ডিপ ফ্রাই করেও ভাজা মশলা ছড়িয়ে খেতে পারেন। এটি ফাইবারের দুর্দান্ত উৎস। প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে।

৩। মধু চা

শীতের মৌসুমে শরীর গরম রাখতে চাইলে মধু মিশিয়ে চা পান করুন। শরীর গরম রাখতে মধু অনেক সাহায্য করতে পারে। আপনি এটি মদের চা, কালো, লাল বা সবুজ চায়ে যোগ করে পান করতে পারেন।

৪। চিট বাদাম বা তিলের তক্তি

শীতের মরশুমের জন্য দুর্দান্ত স্ন্যাকস। মিষ্টি যারা খেতে চান তাদের জন্য খুবই উপকারী। তিল বা বাদাম গুড়ের সঙ্গে মিশিয়ে তৈরি হয়। এটি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তিল আর বাদামে প্রচুর প্রোটিন থাকে। আর গুড়ে সর্বদাই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

৫। মশলাদার বাদাম

শীতকালে সন্ধ্যেবেলায় খাতেই পারেন। চিনা বাদাম জলে ভিজিয়ে রাখতে পারেন। চাইলে ভেজেও নিতে পারেন। তারপর তেল, কাঁচা লঙ্কা, পেঁয়াজ কুঁচি , ঝুরিভাজা মিশিয়ে খেতে পারেন। এটি অত্যান্ত সুস্বাদু আর স্বাস্থ্যকর হয়। চাইলে নিয়মিত এটি খেতে পারেন।

আরও পড়ুনঃ

sex crime: ভাইঝির সঙ্গে এক খাটে ঘুমানোর অভিযোগে স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটল মহিলা, ফ্ল্যাশ করল টয়লেটে

Health Tips: নিয়মিত গুড় খান, এক টুকরো গুড় পেট থেকে ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়

Healthy Food: শীতকালে রোজ পাতে রাখুন বাঁধাকপি,ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে কোলেস্টেরল কমাতে এটি গুরুত্বপূর্ণ

 

Share this article
click me!