sex crime: ভাইঝির সঙ্গে এক খাটে ঘুমানোর অভিযোগে স্বামীর পুরুষাঙ্গ কাটল মহিলা, ফ্ল্যাশ করল টয়লেটে

ভাইঝির সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে। এই সন্দেহের বশে নিজের স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে টুকরো টুকরো করে দিল স্ত্রী। এখানেই শেষ নয়, তারপর মহিলা থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণও করে। অন্যদিকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় স্বামী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। মর্মান্তিক এই ঘটনা ঘটেছে ব্রাজিলে।

স্ত্রীর অভিযোগ তার স্বামী বছর ১৫ র ভাইঝির সঙ্গে যৌন সম্পর্ক তৈরি করেছিল। একদিন স্বামীকে ভাইঝির সঙ্গে ঘনিষ্ট অবস্থায় ধরেও ফেলে স্ত্রী। স্ত্রীর বয়ান অনুযায়ী ভাইঝির সঙ্গে একই বিছানায় স্বামী ঘনিষ্ট অবস্থায় ঘুমাচ্ছিল। এই ঘটনা দেখার পরই মহিলার মাথা গরম হয়ে যায়। তলেতলে স্বামীকে উপযুক্ত সাজা দেওয়ারও চেষ্টা করে।

মহিলা জানিয়েছে, একদিন রাতে স্বামীরে যৌন প্রলোভন দেখিয়ে নিজের ঘরে নিয়ে আসে। তারপর স্বামীর হাত আর পা বেঁধে দেয় দঁড়ি দিয়ে। তারপর ধারা খুর জাতীয় অস্ত্র দিয়ে স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে দেয়। তারপর সেটির ছবি তোল। তারপর কাটা পুরুষাঙ্গ টয়লেটে নিয়ে গিয়ে কোমডে ফেলে ফ্ল্যাশ টেনে দিয়েছিল।

তারপরই মহিলা তড়িঘড়ি থানায় যায়। সেখানে গিয়ে অফিসারকে মহিলা বলে, 'শুভ সন্ধ্যা! অফিসার, আমি আমার পরিচয় দিতে এসেছি। কারণ আমি আমার পুরুষাঙ্গ কেটে ফেলেছি।' তারপর মহিলা স্বামীর কাটা পুরুষাঙ্গ জোড়া যাবে কিনা তাওকতিয়ে দেখতে বলে। মহিলার স্বামীকে হাসপাতালে ভর্তির কথাও বলেন।

এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ব্রাজিল পুলিশ। তবে ব্রাজিল পুলিশ জানিয়েছে সেদেশে, যৌন সম্মতির বয়স ১৪। মহিলার স্বামী যে ভাইঝির সঙ্গে যৌন সম্পর্ক তৈরি করেছিল তার বয়স ১৫। তাই তাতে আইনি সমস্যা নেই।

এই বছরের শুরুর দিকে একজন ইন্দোনেশিয়ান মহিলা তার প্রেমিকের লিঙ্গ কেটে ফেলেন যখন সে তার সাথে ঘুমাতে অস্বীকার করার পরে তাদের সেক্স টেপ ফাঁস করার হুমকি দেয়। তিনি যখন গোসল করার জন্য প্রস্তুত ছিলেন তখন মহিলাটি তার উপর হামলা চালায় এবং তারপরে সে এবং লোকটি চিকিৎসা সহায়তার জন্য জিজ্ঞাসা করার জন্য হোটেলের রিসেপশনিস্টের কাছে ছুটে যায়। ব্রাজিলে ২০২১ সালে ব্রাজিলেও এজাতীয় এক মহিলা তার স্বামীর পুরুষাঙ্গ কেটে তাকে হত্যা করেছিল। তবে সেই পুরুষাঙ্গ ফ্রাইংপ্যানে সোয়াবিন তেলে ফ্রাই করে রান্না করে পরিবারের সদস্যদের খাইয়ে দিয়েছিল।