কোলেস্টেরল এমন একটি সমস্যা যা এর মূল থেকে নির্মূল করা যায় না। ওষুধ, খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাত্রার উন্নতির মাধ্যমেই আপনি এটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন। তবে অনেকেই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে ওষুধের চেয়ে ঘরোয়া উপায়ে বেশি নির্ভর করেন।
দুর্বল জীবনযাপন, অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস এবং শারীরিক পরিশ্রমের অভাবের কারণে মানুষ উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগছে। আমরা আপনাকে বলি যে শরীরে কোলেস্টেরল বৃদ্ধির কারণে হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের মতো মারাত্মক রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে শরীরে ক্রমবর্ধমান কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা খুবই জরুরি। কোলেস্টেরল এমন একটি সমস্যা যা এর মূল থেকে নির্মূল করা যায় না। ওষুধ, খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাত্রার উন্নতির মাধ্যমেই আপনি এটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন। তবে অনেকেই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে ওষুধের চেয়ে ঘরোয়া উপায়ে বেশি নির্ভর করেন।
গরম জলের সাথে সেবন করুন
গরম জলের সাথে ইসাবগোল খাওয়া সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত পদ্ধতি এবং বেশিরভাগ লোকেরা শুধুমাত্র গরম জলের সাথে ইসাবগোল খান। এমতাবস্থায় এই পদ্ধতিটি কোলেস্টেরল রোগীদের জন্য বেশ উপযোগী বলে মনে করা হয়।
ফলের রসের সাথে খান
এ ছাড়া ফলের রসের সঙ্গেও ইসবগুল খাওয়া যেতে পারে। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে এই পদ্ধতিটি তাদের জন্য উপকারী হতে পারে যারা এটি গরম জলের সাথে খেতে পছন্দ করেন না। প্রকৃতপক্ষে, ফলের রসে ইসবগুলের স্বাদও বৃদ্ধি পায় এবং তাই লোকেরা প্রায়শই এটি গ্রহণ করে।
লো ফ্যাট দই দিয়েও খেতে পারেন
আপনি যদি কম চর্বিযুক্ত দুধের সাথে এটি খেতে পছন্দ না করেন তবে আপনি এটি কম চর্বিযুক্ত দই দিয়েও খেতে পারেন। আমরা আপনাকে বলি যে ইসবগুলও দইয়ের সাথে প্রচুর পরিমাণে খাওয়া হয় এবং লোকেরা এই পদ্ধতিটিও পছন্দ করে। দইয়ে হালকা লবণ মিশিয়ে ইসবগুল খাওয়া খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়।
লো ফ্যাট দুধের সাথে খান
ইসাবগুল দুধের সাথে খাওয়া যেতে পারে, তবে উচ্চ কোলেস্টেরল রোগীদের শুধুমাত্র কম চর্বিযুক্ত দুধের সাথে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এর জন্য এক গ্লাস গরম দুধ হালকা মিষ্টি করে তাতে এক চামচ ইসবগুল মিশিয়ে খান।
খিচুড়িতে মিশিয়ে সেবন করুন
এ ছাড়া খিচুড়ির সঙ্গেও খেতে পারেন। এ জন্য মুগ ডালের খিচুড়ি বা যেকোনো খিচুড়ি বানানোর সময় তাতে এক চামচ ইসবগুল দিয়ে খিচুড়িটি মিশিয়ে খেতে পারেন।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।