আজ রইল এক আয়ুর্বেদিক টোটকার হিসেব। রোজ নিয়ম করে এই উপাদান খেলে মিলবে উপকার। সহজে কমে বাড়তি মেদ। রোজ দুধ বা জলের সঙ্গে মিশিয়ে খান এই উপাদান।
212
বাড়তি মেদ কমাতে চাইলে সবার আগে নজর দিতে হবে ডায়েটে। আয়ুর্বেদিক টোটকা মেনে মেদ কমিয়ে ফেলুন। ওজন কমাতে চাইলে ঈষদুষ্ণ জলে সঙ্গে মধু মিশিয়ে খান। মিলবে উপকার।
312
ঈষদুষ্ণ গরম জলে সামান্য মধু যোগ করে নিন। প্রতিদিন খালি পেটে খেলে মিলবে উপকার। দেহের চর্বি গলে যাবে দ্রুত। এক মাসের মধ্যে ফারাক চোখে পড়বে।
412
এই মিশ্রণ শরীরে মেটাবলিজমকে বৃদ্ধি করে। প্রতিদিন সকালে এই পানীয় খেলে দ্রুত মিলবে উপকাপ। ২০ থেকে ২৫ দিনের মধ্যে পার্থক্য চোখে পড়বে।
512
সকালে খালি পেটে লেবু ও মধুর জল খান। ঈষদুষ্ণ গরম জলে সামান্য মধু যোগ করে নিন। তাতে মেশান পাতিলেবুর রস। এবার তা পান করুন। খালি পেটে এই পানীয় খেলে মিলবে উপকার।
612
মধুতে রয়েছে একাধিক উপকারী উপাদান। যা বাড়তি মেদ কমায়। চাইলে চায়ের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খান। এতেও দ্রুত কমবে মেদ।
712
আয়ুর্বেদিক মতে, ওজন বাড়াতে উপকারী মধু। যা দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে মিলবে উপকাপ। এর জন্য এক গ্লাস ঠান্ডা দুধে ২ চামচ মধু মিশিয়ে নিন। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে খেতে পারেন।
812
তেমনই যারা ওজন বাড়াতে চান তারাও মধুর ওপর ভরসা করতে পারেন। মেদ বাড়াতে চাইলে মধু উপকারী। ঠান্ডা দুধে ২ চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন। ২০ থেকে ২৫ দিনের মধ্যে ফারাক দেখতে পারবেন।
912
তেমন চোখের সমস্যা দূর করতে মধু বেশ উপকারী। এক ফোঁটা মধু চোখে লাগান। এতে ছানির সমস্যা দূর হবে।
1012
গাজরের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে পান করুন। এতে দৃষ্টিশক্তি তীক্ষ্ণ হয়।
1112
সর্দি-কাশির সমস্যা দূর করতে মধুকে হাতিয়ার করতে পারবেন। আদার রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খান। এতে সর্দি-কাশির সমস্যা দূর করবে।
1212
এবার থেকে শারীরিক জটিলতা দূর করতে কিংবা ওজন কমাচতে খেতে পারেন মধু। তেমনই মেদ বৃদ্ধিতেও মধু উপকারী।