'বিশ্ব স্বর দিবস'- এর পিছনে রয়েছে একটি অজানা ইতিহাস, জানুন সেই কাহিনি

  •  সারা পৃথিবী জুড়েই আজকের দিনেই পালিত হয় বিশ্ব স্বর দিবস
  • ব্রাজিলেই প্রথম পালন করা হয় এই বিশ্ব স্বর দিবস
  • আজকের এই দিনটির পিছনে ছোট্ট একটি ইতিহাস রয়েছে
  • মানবকন্ঠের উদযাপনের জন্যই এই বিশেষ দিনটি পালন করা হয়

Riya Das | Published : Apr 16, 2020 11:15 AM IST / Updated: Apr 16 2020, 04:47 PM IST

১৬ এপ্রিল। আজ বিশ্ব স্বর দিবস। সারা পৃথিবী জুড়েই আজকের দিনেই পালিত হয় বিশ্ব স্বর দিবস। সালটা ১৯৯৯। ব্রাজিলেই প্রথম পালন করা হয় এই বিশ্ব স্বর দিবস। তারপর ব্রাজিল থেকেই আর্জেন্টিনা, পর্তুগাল হয়ে  সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে এই উৎসব। মানবকন্ঠের উদযাপনের জন্যই এই বিশেষ দিনটি পালন করা হয়।

আরও পড়ুন-সৌন্দর্য ধরে রাখতে গিয়ে অজান্তেই নিজের ক্ষতি করছেন , কীভাবে বুঝবেন...

দৃষ্টিশক্তি, শ্রবণশক্তি, বাকশক্তি এই সবকিছুই প্রকৃতির আশীর্বাদ। শরীর চালনার জন্য একে অপরের উপর ভীষণ ভাবে নির্ভরশীল। দৃষ্টিশক্তি না থাকলে যেমন দেখতে পাব না, তেমনই শ্রবণশক্তি না থাকলে শুনতে পাব না আবার বাকশক্তি না থাকলে বলতেও পাব না। তাই প্রতিটি জিনিসই একে অপরের উপর নির্ভরশীল। কিন্তু গলার স্বর নিয়ে আমরা বিশেষ ভাবে কিছুই ভাবি না। একমাত্র যাদের এই বাকশক্তি না থাকে তারাই এই আসল সত্যটা উপলব্ধি করতে পারেন।

আরও পড়ুন-রান্নাঘরে ব্যবহৃত এই জিনিসই হাজারো রোগের ওষুধ, জানুন এর বিশেষ গুণ...
 
তাই আজকের এই দিনটির পিছনে ছোট্ট একটি ইতিহাস রয়েছে। কবে কোথায় কারা  এই দিনটিকে বিশ্ব স্বর দিবস হিসেবে পালন করেছিল। তা জানা সকলেরই দরকার। বাকশক্তি বিশেষজ্ঞ কয়েকজন চিকিৎসক, সঙ্গীতজ্ঞ এবং স্পিচ ল্যাঙ্গোয়েজ প্যাথলজিস্ট মিলে প্রথম এই স্বর দিবস পালন করে। ২০০২ সালে দ্য আমেরিকান অফ অটোল্যারিংগোলজি -হেড অ্যান্ড সার্জারি  সরকারিভাবে  এই দিনটিকে বিশ্ব স্বর দিবস হিসেবে  প্রথম  মর্যাদা দেয়। শরীরের অন্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গের যেমন সকলেই যত্ন নেয় ঠিক তেমনই এই বাকশক্তিরও যত্ন নেওয়া ভীষণ জরুরি। আর আজই সেই বিশেষ দিন সেটাকে ঝালিয়ে নেওয়া।


 

Share this article
click me!