কলকাতা বন্দর বিধানসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী ফিরহাদ হাকিম। ভোটের দিনেও তিনি নিশানা করলেন নির্বাচন কমিশনকে। তাঁর অভিযোগ,'রমজান মাসে ইচ্ছে করে ইলেকশন কমিশন ভোট করেছেন যাতে ভোটের পার্সেন্টেজ কম হয়।' নির্বাচন কমিশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ২৬ এপ্রিল সপ্তাম দফার ভোটে সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত রাজ্যে ভোট দান হয়েছে ১৭ শতাংশের কিছু বেশি। যা অন্যান্য দফার তুলনায় কিছুটা কম। তবে কী কারণে এখনও পর্যন্ত কম ভোট দান হয়েছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। এদিন দিকে গোটা দেশের সঙ্গে রাজ্যে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় তরঙ্গে সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে হুহু করে। তারপর সকাল থেকেই প্রবল রোদ আর তীব্র গমর। যা হয়তো ভোটারদের ভোট কেন্দ্র বিমুখ করে রেখেছে। অন্যদিকে রোজা শুরু হয়েছে। আর সেই কারণেই মুসলিম ভোটাররা বিমুখ বলেই অভিযোদ করেন ফিরহাদ। তিনি জানালেন, ' ভোটার পার্সেন্টেজ কম। রমজান মাসে ইচ্ছে করে ইলেকশন কমিশন ভোট করেছেন যাতে ভোটের পার্সেন্টেজ কম হয়। কিন্তু তাও মানুষ এখন ভোট দিতে যাচ্ছে।'
কলকাতা - কলকাতা পোর্ট বিধানসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী ববি হাকিম প্রতিটি বুথে বুথে গিয়ে পরিদর্শন করছেন ভোট প্রক্রিয়া।
ভোটারদের আমি প্রত্যেকটা ইলেকশন মিছিলে অনুরোধ করেছি মাস্ক পড়ে থাকতে কারণ তাদের জীবনটা আগে। রাজনীতি মানুষের জন্য মানুষ রাজনীতির জন্য নয়। অনেক মানুষ কোভিড্ আক্রান্ত হয়ে বাড়িতে নয় হসপিটালে আছেন, সেই ভোটগুলো হয়তো পড়বে না। ইলেকশন কমিশন এর জন্য দায়ী। উচিত ছিল চার দফা পাঁচ দফা নির্বাচন একসাথে করে দেওয়া। ইচ্ছে করে মুর্শিদাবাদ মালদা ইত্যাদি জায়গায় রমজানের সময় ভোট রাখলো যাতে মানুষের অসুবিধা হয়।
দ্বিতীয় তরঙ্গে করোনা আক্রান্তের সুনামি চলছে দেশে, ভয় দেখাচ্ছে দৈনিক পরিসংখ্যন .
এদিন বিরোধীদের এজেন্ট ইস্যুকেও কটাক্ষ করেন ফিরহাদ। কোন কোন বুথে এজেন্টকে বসতে দেওয়া হয়নি তার তালিকাও চেয়েছেন। তিনি বলেছেন যেখানে যেখানে এজেন্টকে বসেতে দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ তোলা হয়েছে তার তালিকা দিলে তিনি নিজে গিয়ে এজেন্টকে বসিয়ে দিয়ে আসবেন। এজেন্ট না থাকলে তা তাদের দোষ নয় বলেও জানিয়েছেন। তিনি বলেন সব জায়গায় সব এজেন্ট বসেছে।বিরোধীদের এই অভিযোগকে কটাক্ষ করে বলেন' নাচতে না জানলে উঠোন ব্যাকা।'
ডোভালের ফোনেই চমৎকার, কোভিশিল্ড ভ্যাকসিনের কাঁচামাল নিয়ে ভারেতর পাশে থাকার বার্তা আমেরিকার ... Rea
হুগলি জুট মিলে কখনো বোমা দিয়ে মারপিট হয়নি। কেন ওখানে বোম রাখা হল, কে করলো পুলিশের উচিত এটা নিয়ে তদন্ত করা। হুগলি জুট মিলের উল্টোদিকে সিসিটিভি আছে খুঁজে পেয়ে যাবে এবং তাদের কঠোর শাস্তি হওয়া উচিত। পোর্ট এলাকায় 10 বছর ধরে শান্তি,অগ্রগতি এবং উন্নয়ন, এখানে সব মারপিট বোমাবাজি এসব হয় না। এখানে স্কুল, কলেজ, মানুষের চাকরি এসবের দাবি। হুগলি জুট মিলে যারা বোমা রেখেছে তারা এলাকাকে উত্ত্যক্ত করার জন্য এটা করেছে। "