প্রতিমা নিরঞ্জন নিয়ে সরকারি কর্মচারীর মাথা ফাটিয়ে ধৃত সিভিক ভলেন্টিয়ার। ধৃতকে এদিন তোলা হবে বারাসত আদালতে ।
প্রতিমা নিরঞ্জন (Durga idol Immersion )নিয়ে সরকারি কর্মচারীর মাথা ফাটিয়ে ধৃত সিভিক ভলেন্টিয়ারপ্রতীমা বিসর্জনকে কেন্দ্র করে মারধর সরকারী কর্মচারীকে (Government Employee) । মাথা ফাটিয়ে ধৃত সিভিক ভলেন্টিয়ার (Civic Volunteer )। পলাতক আরো চার অভিযুক্ত। মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে গোবরডাঙ্গা থানা (Gobardanga Police Station)এলাকায়।
আরও পড়ুন, ভাঙড়ে পরকীয়া-খুনের কাণ্ডে নয়া মোড়, প্রধান অভিযুক্ত ধরা পড়তেই নাম জড়াল তৃণমূল নেতার
শুক্রবার রাত সাড়ে দশটা নাগাদ ঘটনাটি ঘটেছে। গোবরডাঙ্গা থানার অন্তর্গত বেরগুম কৃষ্ণনগর ঘোষপাড়া এলাকায় আক্রান্ত হন ধনঞ্জয় ঘোষ নামের ওই ব্যক্তি। তিনি বসিরহাটে জেলে সরকারি কর্মচারী হিসেবে কর্তব্যরত রয়েছেন । আক্রান্ত ও অভিযুক্তরা প্রত্যেকেই যুব সংঘ ক্লাবের সদস্য। ক্লাবের তরফে শুক্রবার প্রতিমা নিরঞ্জন হবে বলে গোবরডাঙা থানা কে জানিয়ে দেওয়া হয়। অভিযুক্ত সিভিক ভলেন্টিয়ার সহ আরও কয়েকজন যুবক প্রতিমা নিরঞ্জনের বাধা দেয়। এরপরেই তা বচসার আকার নেয়। বচসা চলাকালীন অভিযুক্তরা আচমকাই ধনঞ্জয়ের মাথায় ভারী কাঠ দিয়ে আঘাত করে বলে অভিযোগ। এরপরেই সঙ্গে সঙ্গেই ওই সরকারী কর্মচারী রক্তক্ষরণ শুরু হয়। রক্তে ভেসে যায় চারিদিক। এরপর আর ঝুকি না নিয়ে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মছলন্দপুর গ্রামীণ হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলে ।
এই ঘটনায় শনিবার গোবরডাঙ্গা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়।তদন্তে নেমেছ পুলিশ। ইতিমধ্যেই রুপক ঘোষ নামে গোবরডাঙ্গা থানার কর্তব্যরত সিভিক ভলেন্টিয়ারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ।ঘটনায় বাকি চার অভিযুক্ত পলাতক ।ধৃতকে এদিন বারাসত আদালতে তোলা হবে । প্রসঙ্গত, উৎসবের মরশুমে এই নিয়ে একাধিক সিভিক ভলন্টিয়ের ঘটনা শিরোনামে এসেছে। যদিও সোনারপুরে একটি উলটপূরাণ ঘটেছে। সেখানে আবার যাদবপুরের সিভিক ভলেন্টিয়ারকেই বেধড়ক মারধর করেছে উত্তাল জনতা। পুলিশ সূত্রে খবর, বর্তমানে যাদবপুর ট্রাফিক গার্ডে কর্মরত রাজা রায় নামের ওই সার্জেন্ট।। দশমীর রাতে ডিউটি সেরে যাদবপুর থেকে সোজা বাড়ি ফিরছিলেন রাজা রায়। তাঁর বাড়ি সোনারপুরের সোনাঝিল এলাকায়। ফেরার সময় আচামকাই একটা কুকুর তাঁর বাইকের সামনে চলে আসে। ঘটনাটা এতটাই দ্রুত হয় যে ব্রেক দিয়ে থামনোর বাইক থামনোর আগেই নিজেই রাস্তায় পড়ে যান তিনি। এবং ওই কুকুরটিও ধাক্কা লাগে। এরপরেই তাঁকে বেধড়ক মারে রাস্তায় দাড়িয়ে থাকা মদ্যপরা। রাস্তায় বাঁচাও বাঁচাও করে চিৎকার করলেও কেউ এগিয়ে আসেনি।
আরও দেখুন, বিরিয়ানি থেকে তন্দুরি, রইল কলকাতার সেরা খাবারের ঠিকানার হদিশ
আরও দেখুন, কলকাতার কাছেই সেরা ৫ ঘুরতে যাওয়ার জায়গা, থাকল ছবি সহ ঠিকানা
আরও দেখুন, মাছ ধরতে ভালবাসেন, বেরিয়ে পড়ুন কলকাতার কাছেই এই ঠিকানায়
আরও পড়ুন, ভাইরাসের ভয় নেই তেমন এখানে, ঘুরে আসুন ভুটানে